Banner Advertise

Friday, May 2, 2008

[vinnomot] A pro-people leader .....from the Daily New Age, Published on May 3,2008

A pro-people leader


The Anti-Corruption Commission on Monday appealed to a Dhaka Court seeking to exempt the former food minister Matia Chowdhury and eight others from corruption charges in a 2002 case. Matia has demonstrated that she is a true politician and a pro-people leader. Heartiest congratulations, Matia Chowdhury!
   Gopal Sengupta
   Canada


Kamal Hossain's comment


First of all, I would like to thank Dr Kamal Hossain for his honest comment about our highly corrupt politicians. I also read Hasina's comments in your daily where she said that she would not retire from politics and her party would not participate in election without her. A real politician who loves her country cannot make such comments. Her utterances about Dr Kamal Hossain once again crossed the level of political etiquette, minimum decency and civility.
   Nasir
   Canada

Next on Quick Comments
a. World press freedom day today

b. May Day in a land of no trade union rights (May 1, 2008)
c. They sell wage slips for lower prices to buy bread for family (May 1, 2008)
d. Govt decides to ban rice export: Restrictions on hilsa export to go (May 1, 2008)
e. Delwar not allowed to distribute food among the poor (May 1, 2008)
f. Govt warns Chevron of action if found responsible for Lawacherra fire (May 1, 2008)


'Quick Comments', (01713-065-354, letters@newagebd.com, quickcomments@gmail.com ) seeks the readers' instant reaction on different national and international issues. Comments should be brief, not exceeding 150 words. Submissions should mention 'Quick Comments' and will be subject to editing for quality and clarity.

__._,_.___
Recent Activity
Visit Your Group
Yahoo! News

Fashion News

What's the word on

fashion and style?

Yahoo! Finance

It's Now Personal

Guides, news,

advice & more.

Dog Groups

on Yahoo! Groups

discuss everything

related to dogs.

.

__,_._,___

[vinnomot] Resign Mr. Hasan Masud Chowdhury as you can not work freely

গ্যাটকো মামলায় চার্জশিট দেওয়া নিয়ে গ্যাঁড়াকলে দুদক

শুধু খালেদা কোকোই নয়, ফেঁসে যাবেন বিএনপির অর্ধ ডজন সংস্কারপন্থী নেতা


গ্যাটকো মামলায় চার্জশিট দেওয়া নিয়ে গ্যাঁড়াকলে দুদক
শংকর মৈত্র : গ্যাটকো দুর্নীতির মামলা নিয়ে গ্যাঁড়াকলে পড়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এই মামলায় চার্জশিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত হলেও কাকে রেখে কাকে বাদ দেওয়া হবে এ নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছে দুদক। আর এই সিদ্ধান্তহীনতার কারণে ৭ মাসেও মামলার চার্জশিট দাখিল করা সম্ভব হয়নি। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও তার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোসহ ১৩ জনের বির"দ্ধে গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর এই মামলা দায়েরের পর ১৭ সেপ্টেম্বর দুদকের সভায় মামলাটি জর"রি ক্ষমতা বিধিমালা ২০০৭-এ অনুমোদন দেওয়া হয়। জর"রি ক্ষমতা বিধিমালায় অন্তর্ভুক্ত করায় বিধিমালার ১৫গ ধারা অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৬০ দিনের মধ্যে মামলার তদন্ত শেষ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। আর চার্জশিট দাখিলের পর জর"রি বিধিমালার ১৯ক(১)ও (২) বিধি অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৬০ দিনের মধ্যে বিচার কাজ শেষ করার কথা রয়েছে। কিন্ত মামলা দায়েরের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে খালেদা জিয়া ও তার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হলেও তারপর ৭ মাসেও মামলার চার্জশিট দাখিল করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। যদিও মামলা দায়েরের ৩ সপ্তাহের মধ্যেই তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক তদন্ত শেষে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াসহ ৩১ জনের বির"দ্ধে চার্জশিট দেওয়ার সুপারিশ করে কমিশনের কাছে রিপার্ট প্রদান করেছিলেন, কিš' তদন্তকারী কর্মকর্তা তদন্ত করে চার্জশিট প্রদানের সুপারিশ করলেও চার্জশিট দাখিল করা হবে কি না এ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়ার কথা কমিশনের। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে কমিশনের সভায় তদন্তকারী কর্মকর্তার রিপোর্ট পর্যালোচনা করে চার্জশিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও কাদেরকে আসামি করা হবে এ নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতার কারণে চার্জশিট দাখিল করা সম্ভব হচ্ছে না। সূত্রটি জানিয়েছে, গ্যাটকো মামলায় চার্জশিট দাখিল নিয়ে সরকারের প্রভাবশালী মহলের সঙ্গে দুদকের ঠাণ্ডা লড়াই চলছে।
জর"রি বিধিমালায় মামলা তদন্তের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে, বিচারের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। সব কিছু দ্র"ততার সঙ্গে করার কথা বললেও গ্যাটকো মামলায় দুদক গ্যাঁড়াকলে আটকে আছে। আইন বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, মামলা দায়ের এবং আসামি গ্রেপ্তারের পর ৭ মাসেও মামলার তদন্ত রিপোর্ট দাখিল না করায় 'আসামিদের বিনা বিচারে আটক রাখা হয়েছে' এ গ্রাউন্ডে তারা উচ্চ আদালতে বিচার চাইতে পারেন। খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠ একজন আইনজীবী এ ধরনের আভাস দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম বন্দরের কন্টেইনার টার্মিনাল ও ঢাকার কমলাপুর অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার ডিপো পরিচালনার জন্য গ্যাটকো নামক একটি অদক্ষ প্রতিষ্ঠানকে লিজ দেওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়মের অভিযোগে গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও তার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোসহ ১৩ জনের বির"দ্ধে মামলা দায়ের করে। এই মামলায় ৩ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়া ও কোকোকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুদকের দায়ের করা মামলাটি পরবর্তী সময়ে জর"রি ক্ষমতা বিধিমালায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
গ্যাটকো দুর্নীতির মামলাটি তদন্তের জন্য দুদক উপপরিচালক মোঃ জহুর"ল হুদাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ ছাড়া দুর্নীতি বিরোধী জাতীয় টাস্কফোর্সের একটি টিমও তদন্ত করে। তদন্তকারী কর্মকর্তার নেতৃত্বে একজন সেনা ও পুলিশ কর্মকর্তার সমন্বয়ে তদন্ত টিম তাদের তদন্তের অংশ হিসেবে গ্যাটকোকে কাজ দেওয়ার ক্ষেত্রে ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি ও সচিব কমিটির যে সব সদস্য দায়িত্ব পালন করেছিলেন তাদেরকে তলব করে এবং জবানবন্দি গ্রহণ করে। খালেদা জিয়ার মন্ত্রিপরিষদের ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সদস্য সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী আব্দুল মান্নান ভূইয়া, সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান, সাবেক তথ্যমন্ত্রী এম শামসুল ইসলাম, সাবেক কৃষিমন্ত্রী এমকে আনোয়ার ও সাবেক শিল্পমন্ত্রী জামাতের আমির মতিউর রহমান নিজামী ২৫ সেপ্টেম্বর দুদকে হাজির হয়ে তদন্তকারী টিমের কাছে তাদের জবানবন্দি দাখিল করেন। কারাগারে আটক খালেদা জিয়ার মন্ত্রিপরিষদের ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও এ কে এম মোশাররফ হোসেনকেও ৩ অক্টোবর জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করে তদন্তকারী টিম। এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর দুদকে তলব করা হয় সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও বর্তমানে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান ড. সা'দত হোসেইন, সাবেক সচিব ও বর্তমানে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মানিক লাল সমাদ্দারসহ ৬ সচিব ও কর্মরত একজন অতিরিক্ত সচিবকে। এই সচিবরা ক্রয়সংক্রান্ত সচিব কমিটিতে ছিলেন। তদন্তকারী সূত্রগুলো জানিয়েছে, অত্যন্ত দ্র"ত ও দক্ষতার সঙ্গে তদন্তকারী টিম গ্যাটকো মামলার তদন্ত এগিয়ে নেয়। তদন্তটিম চট্টগ্রাম বন্দরের সাবেক ও বর্তমান কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকেও তলব করে তাদের জবানবন্দি গ্রহণ করে।
তদন্ত চলা অবস্থায় ৩০ সেপ্টেম্বর গ্যাটকো মামলাটি জর"রি ক্ষমতা বিধিমালায় অন্তর্ভুক্ত করার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে এবং জামিন চেয়ে হাইকোর্টে পৃথক রিট করেন খালেদা জিয়া ও তার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো। হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার জামিন মঞ্জুর করলেও কোকোর জামিন মঞ্জুর করেনি। তবে মামলাটি জর"রি ক্ষমতা বিধিমালায় নেওয়া কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এর কারণ দর্শানোর জন্য র"ল জারি করে এবং মামলার তদন্ত রিপোর্ট না দেওয়া পর্যন্ত মামলার বিচার কার্যক্রম স্থগিত রাখার নির্দেশ দেয়। হাইকোর্টের এই আদেশের বির"দ্ধে দুদক আপিল করে । ৪ অক্টোবর আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি শেষে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে দেওয়া হয়। ফলে মামলার তদন্ত আবার শুর" হয়।
দুদক সূত্রে জানা গেছে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জহুর"ল হুদা তদন্ত শেষে ৪ নভেম্বর কমিশনের কাছে রিপোর্ট দাখিল করেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে রিপোর্টে তিনি চট্টগ্রাম বন্দরের কন্টেইনার টার্মিনাল ও ঢাকার কমলাপুর অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার টার্মিনাল পরিচালনার জন্য গ্যাটকো নামক প্রতিষ্ঠানকে লিজ দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাপক অনিয়ম হওয়ার তথ্যপ্রমাণ পান। দরপত্র দাখিলের পর ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি অনভিজ্ঞতা ও শর্তপূরণ না করার কারণে গ্যাটকোকে অযোগ্য ঘোষণা করেন। কিš' পরবর্তী সময়ে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার অনুরোধে ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি পুনর্বার সভা করে দুটি কন্টেইনার টার্মিনাল পরিচালনার জন্য গ্যাটকোকে কাজ দেওয়া হয়। সূত্রটি জানিয়েছে, প্রথম দফায় অযোগ্য ঘোষণার পর দ্বিতীয়বার কি কারণে গ্যাটকোকে টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হলো তার রহস্যই তদন্তে উদঘাটন করা হয়। আর এতে বের হয়ে আসে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি। সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো গ্যাটকোকে কাজ দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করেন। গ্যাটকোর মালিক খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভার সদস্য নৌপরিবহনমন্ত্রী প্রয়াত কর্নেল (অব) আকবর হোসেনের পরিবার। মন্ত্রী থাকা অবস্থায় তিনি নিজেই খালেদা জিয়া ও তার ছোট ছেলের ওপর প্রভাব বিস্তার করে নিজের প্রতিষ্ঠানকে দুটি কন্টেইনার টার্মিনাল পরিচালনার কাজ পেতে ভূমিকা রাখেন। প্রাথমিক তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা গ্যাটকোকে অবৈধভাবে কন্টেইনার টার্মিনাল পরিচালনার জন্য কাজ দেওয়ার জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া, তার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো, সাবেক মন্ত্রীদের মধ্যে আব্দুল মান্নান ভূইয়া, এম সাইফুর রহমান, এম শামসুল ইসলাম, এমকে আনোয়ার, মতিউর রহমান নিজামী, ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন, এ কে এম মোশাররফ হোসেন, আমির খসর" মাহমুদ চৌধুরী, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও বর্তমানে পিএসসির চেয়ারম্যান ড.সা'দত হোসেইন, সাবেক সচিব মানিক লাল সমদ্দার, মির্জা তাসাদ্দুক হোসেন বেগ, নজর"ল ইসলাম, জাকির আহমেদ খান, জুলফিকার হায়দার চৌধুরী, নুর"ল ইসলাম, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান এ এম এম শাহাদাত হোসেন, কমডোর (অব.) জুলফিকার আলী, সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী আকবর হোসেনের স্ত্রী জাহানারা আনসার, ছেলে ইসমাইল হোসেন সায়মন, গ্যাটকোর পরিচালক এ কে এম মুসা কাজল , সৈয়দ গালিব আহমদসহ ৩১ জনের বির"দ্ধে চার্জশিট দাখিলের সুপারিশ করে তার রিপোর্ট দাখিল করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা তার রিপোর্টে আসামিদের বির"দ্ধে ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা এবং দণ্ডবিধির ৪০৯ ও ১০৯ ধারার অভিযোগ এনে চার্জশিট দাখিলের অনুমতি প্রার্থনা করেন।
সূত্রটি জানিয়েছে, দুদক আইন অনুযায়ী কমিশনের কাছে তদন্তকারী কর্মকর্তার রিপোর্ট দাখিলের পর কমিশনের সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় আদালতে মামলার চার্জশিট দাখিল করা হবে না চূড়ান্ত রিপোর্ট দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে কমিশন প্যানেলভুক্ত আইনজীবীদের পরামর্শ গ্রহণ করে। এই মামলায় দুদক তার আইন বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে পরামর্শ গ্রহণ করলে আইন বিশেষজ্ঞরাও তদন্তকারী কর্মকর্তার সঙ্গে একমত পোষণ করে চার্জশিট দাখিলের পক্ষে মত দিয়েছেন। দুদক পরামর্শ নিয়েছে এমন একজন আইনজীবীও এর সত্যতা স্বীকার করেছেন। সূত্রটি জানিয়েছে দুদক এ পর্যন্ত যে সব মামলার চার্জশিট দাখিল করেছে সে গুলোর ক্ষেত্রে কমিশন দ্র"ত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হয়েছে। কিš' গোল বেধেছে গ্যাটকো মামলা নিয়ে। এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তদন্ত শেষে ৩ সপ্তাহের মধ্যেই চার্জশিট দাখিলের সুপারিশ করলেও কমিশন কেন পরবর্তী পদক্ষেপের সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না তা বেশ রহস্যজনক। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুদকের সূত্রগুলো জানিয়েছে এই মামলার চার্জশিট দিলে শুধু খালেদা জিয়া কিংবা তার ছোট ছেলেই ফেঁসে যাচ্ছেন না, তাদের সঙ্গে ফেঁসে যাবেন বিএনপির সংস্কারপন্থী অর্ধডজন সাবেক মন্ত্রী। এ ছাড়া পিএসসির চেয়ারম্যান প্রভাবশালী সাবেক আমলা ড.সা'দত হোসেইনসহ আরো প্রভাবশালী সাবেক কয়েকজন আমলাও আসামির তালিকায় পড়বেন। যা নিয়ে এক বিব্রতকর অবস্থায় পড়বে সংস্কারপন্থী বিএনপির রাজনীতিকরা এবং প্রভাবশালী সাবেক আমলারা।

দুদকের উচ্চ পর্যায়ের সূত্রগুলো জানিয়েছে গ্যাটকো মামলাটি দুদকের কাছে একটা চ্যালেঞ্জ। এই মামলার চার্জশিট প্রদানের ওপর নির্ভর করছে দুদকের প্রভাবমুক্ত হয়ে কাজ করার চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ দুদক সামলাতে পারবে কি না এটাই এখন দেখার বিষয়।

http://bhorerkagoj.net/online/news.php?id=45322&sys=1


হে আল্লাহ, অত্যাচারী,প্রতিক্রিয়শীল মঈনের অদক্ষ আর তাবেদার
উপদেষ্টাদের হাত থেকে বাংলাদেশের দরিদ্র মানুষকে মুক্ত কর


Be a better friend, newshound, and know-it-all with Yahoo! Mobile. Try it now.

__._,_.___
Recent Activity
Visit Your Group
Yahoo! News

Kevin Sites

Get coverage of

world crises.

Yahoo! Finance

It's Now Personal

Guides, news,

advice & more.

Y! Messenger

All together now

Host a free online

conference on IM.

.

__,_._,___

[vinnomot] Re: [notun_bangladesh] Re: [ALOCHONA] Tofael, Razzal,Amu and Suranji are handpicked by CTG- said ........................

 Whatever you say about Aga chou, it may be true or false . but What AGA chou has said about RATS. most of the BAL   supporters and  Journalist in bangladesh believe that.

Faruque Alamgir <faruquealamgir@yahoo.com> wrote:

Friends

The man AGA CHOU himself is best known to the people of Bangladesh a congenital lier and concocter of fake stories with reference to the people who are dead(none go and check back) and interestingly an existence of an young man who always calls him withing minutes of any incidents happens in any corner of Bangladesh.

He AGA CHOU is that nimokharam clown who shits on the plate given to eat. P.Alo editor got several times screwed by  this clown when P.alu denied to print some of his rotten concocted stories. we have read how this clown got venomenous and screwed the erudite(?)editor with his full family publicly.

It is not new that BAL since inception had neen betraying the cause of of the people by siding or conniving with vile power. So the news of these  "R A T S"(including mutia chou) colluding with CTG with the dream to be the PM next  is normal for them.

Faruque Alamgir



mahathir of bd <wouldbemahathirofbd@yahoo.com> wrote:

তোফায়েল রাজ্জাক সুরঞ্জিত আমু সরকারের হ্যান্ডপিক্ড বলেছেন গাফফার চৌধুরী

তোফায়েল রাজ্জাক সুরঞ্জিত আমু সরকারের হ্যান্ডপিক্ড বলেছেন গাফফার চৌধুরী

নিউজ ওয়ার্ল্ড, নিউইয়র্ক থেকে

বিশিষ্ট লেখক ও কলামিস্ট আবদুল গাফফার চৌধুী বলেছেন, গণতন্ত্র উত্তরণে আওয়ামী লীগ চাইলে অনেক কিছুই করতে পারতো। কিন্তু রাজ্জাক, সুরঞ্জিত, তোফায়েল ও আমুর কারণে এটা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ তারা হচ্ছে সরকারের আজ্ঞাবহ বা হ্যান্ডপিক্ড রাজনীতিক।

দুর্নীতির কারণে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস নেই এদের। জলিলকে গ্রেফতার করা হলো অথচ আমুর বিরুদ্ধে দুর্নীতির বিস্তর অভিযোগ সত্ত্বেও ধরাছোঁয়ার বাইরে তিনি। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে বড় পার্টিগুলোকে স্থবির করে দেয়া।


যাতে কেউ সরকারকে আর চ্যালেঞ্জ করতে না পারে। নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সদস্যদের সঙ্গে এক সৌজন্য সভায় তিনি একথা বলেন। গত মঙ্গলবার জ্যাকসন হাইটসের বাংলাদেশ প্লাজায় আয়োজন করা হয় এই সৌজন্য সভার। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রেসক্লাব সভাপতি বাংলা পত্রিকা সম্পাদক মাহবুবুর রহমান। আবদুল গাফফার চৌধুরী বলেন, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে শেষ করে দেয়ার কাজে বর্তমান সরকার অনেকটা সফল হয়েছে। তবে আওয়ামী লীগ শক্ত ভূমিকা নিলে সরকারের পায়ের নিচে মাটি থাকতো না।

কিন্তু সরকার বা সরকারপন্থীরা কর্মীদের চাপে আন্দোলনের কথা বললেও এটা তাদের মনের কথা নয়।
যার ফলে আন্দোলন হচ্ছে না। তিনি বলেন, অনেকেই ১/১১ প্রয়োজন ছিল বলে মনে করেন। কিন্তু আমি সেটা মনে করি না। কারণ বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে যে মহাজোট হয়েছিল তাতে কোনো ষড়যন্ত্রই টিকতো না। জোটের নেতা-কর্মীদের গণরোষের কারণে দেশ ছেড়ে পালাতে হতো। এ কারণে বর্তমান অবস্থা তাদের রক্ষা করেছে। খালেদা জিয়া আপোসহীন নেত্রী হিসেবে আবার বেরিয়ে আসতে পারেন। এই অবস্থাই সৃষ্টি করা হচ্ছে।

আবদুল গাফফার চৌধুরী বলেন, দুর্নীতির নামে ২ হাজার অসাধারণ ও ২ লাখ সাধারণ মানুষকে গ্রেফতার করা হলেও সেনাপ্রধান নিজেকে নিজে জেনারেল উপাধি দিয়ে মহাদুর্নীতি করেছেন।

আমার প্রশ্ন হচ্ছে, কোন রণক্ষেত্রে যুদ্ধ করে তিনি স্বঘোষিত এই উপাধি নিলেন সেটা বলতে হবে।

এছাড়া সরকার প্রধান আমার ব্যক্তিগত বন্ধু হলেও যুক্তরাষ্ট্রে তার রিয়েল এস্টেট ব্যবসা রয়েছে।

আর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তো একজন চিহ্নিত রাজাকার। তিনি বলেন, বিগত দু বছরে ভারতের দেয়া ৮টি ঘোড়া ছাড়া জাতিকে আর কিছুই দিতে পারেনি বর্তমান সরকার। অথচ বিএনপির সময় জিনিসপত্রের দাম ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ছিল। আর আওয়ামী লীগতো দাম বাড়তেই দেয়নি। সংস্কারের নামে তারা জাতির ওপর নিজস্ব এজেন্ডা চাপিয়ে দিতে চায়। অথচ নির্বাচনই হচ্ছে বড় সংস্কার। কারণ এর মাধ্যমে জনগণই তাদের পছন্দ অপছন্দকে প্রকাশ করে। বিএনপি-আওয়ামী লীগের সংস্কারপন্থীদের 'হ্যান্ড মেইড' নেতা আখ্যায়িত করে এদের সঙ্গে সংলাপে কোনো ফল হবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, ড. কামাল হোসেনের সা¤প্রতিক বক্তব্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ড. কামাল হোসেনের দুর্বলতার কারণেই ৪ জাতীয় নেতাকে হত্যা করা হয়। 'হি ইজ এ কাওয়ার্ড'।

কাউকে গ্রেফতার করা হলেই বিচারের রায় না হওয়া পর্যন্ত তাকে দোষী বলা যায় না। একজন আইনজীবী হিসেবে এটা তিনি জানেন। তারপরও দুই নেত্রীকে দুর্বৃত্ত বলছেন তিনি। এতে তার দালালী প্রকাশ হয়ে পড়েছে।

গাফফার চৌধুরী জানান, তিনি দেশে গিয়ে একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা করেন। সেই কর্মকর্তা তাকে জানান যে, ড. কামাল ইনকাম ট্যাক্স নিয়ে অনিয়ম করেছেন। সরকার তাকে সংশোধনের সুযোগ দিয়েছে।

গাফফার চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য ভারতকে আর কোনোভাবেই সহায়ক শক্তি মনে করার কারণ নেই। কারণ ইসরাইলের সাথে তাদের সামরিক ও অর্থৎনেতিক চুক্তির কারণে এখন সেদেশের অনেকে কিছুই নিয়ন্ত্রণ করছে ইসরাইলী মোসাদ। এটা গোটা উপমহাদেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকী স্বরূপ বলে বন্তব্য করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন অধুনালুপ্ত প্রবাসী সম্পাদক সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ। সভা পরিচালনা করেন প্রেসক্লাবের সমন্বয়ক মাহফুজুর রহমান।

http://www.daily-dinkal.com/details.php?nid=18362&pubdate=2008-05-01


হে আল্লাহ, অত্যাচারী,প্রতিক্রিয়শীল মঈনের অদক্ষ আর তাবেদার
উপদেষ্টাদের হাত থেকে বাংলাদেশের দরিদ্র মানুষকে মুক্ত কর

Be a better friend, newshound, and know-it-all with Yahoo! Mobile. Try it now.


Be a better friend, newshound, and know-it-all with Yahoo! Mobile. Try it now.



হে আল্লাহ, অত্যাচারী,প্রতিক্রিয়শীল মঈনের অদক্ষ আর তাবেদার
উপদেষ্টাদের হাত থেকে বাংলাদেশের দরিদ্র মানুষকে মুক্ত কর


Be a better friend, newshound, and know-it-all with Yahoo! Mobile. Try it now.

__._,_.___
Recent Activity
Visit Your Group
Yahoo! News

Odd News

You won't believe

it, but it's true

Yahoo! Finance

It's Now Personal

Guides, news,

advice & more.

Featured Y! Groups

and category pages.

There is something

for everyone.

.

__,_._,___