Why CTG is trying to buy leaders? Honest govt. can be established by the bought leaders? can anyone lead honestly after being leader by buying small leaders? What is the source of money for buying leaders? Are the agreements done by this CTG with foregn comapny or countries source of these money?
Mr. susil Mahfuz Anam, do you still support this CTG as best of worst? মন্দের ভালো বলে ? সমঝোতার আগে কোন কোন নেতা 'কেনা বেচা'র ব্যাপারে সম্মত হলেও এখন তারা কেউ ঝুঁকি নিতে চাইছে না। আ'লীগের সঙ্গে সমঝোতার পর সংকট বেড়েছে
অনেক জেলায় সরকারের পক্ষে লোক চিহ্নিত হয়নি
নাসির উদ্দিন: ভুল পদক্ষেপ এবং আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতার বিষয়টি সরকারের জন্য বুমেরাং হতে পারে বলে সরকারের ভেতরের একটি বড় অংশ এখন আশঙ্কা করছে। একাধিক সংস্থার পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে এ ব্যাপারে সরকারকে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বড় দুই দলকে সঠিকভাবে হ্যান্ডেল করতে সরকার বারবার ভুল করেছে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে সরকারের সমঝোতার বিষয়টি রাজনৈতিক মহলে এখন স্পষ্ট। এ কারণেই বিষয়টিকে সহজভাবে নেয়নি বিএনপি-জামায়াতসহ আওয়ামী লীগ বিরোধী শক্তিগুলো। খালেদা জিয়ার অনঢ় অবস্থান তাদের মনোভাবকে আরো শক্তিশালী করেছে। ফলে দেশের গুরুত্বপূর্ণ অনেক এলাকায় জনমত সৃষ্টিতেও সমস্যায় পরেছে সরকার। বরং মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মীরা এখনই আন্দোলনের ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ হতে শুরু করেছে বলে জানা গেছে। সূত্রমতে, একাধিক সংস্থার পক্ষ থেকে সরকারকে বলা হয়েছে, খালেদা জিয়ার মুক্তির প্রক্রিয়া বিলম্বিত হওয়ার কারণেই পরিস্থিতি আরো ঘোলাটে হচ্ছে। রাষ্ট্রের নির্বাহী আদেশে ফৌজদারি কার্যবিধির আওতায় শেখ হাসিনাকে মুক্তি দেয়া হলেও খালেদা জিয়ার মুক্তির প্রশ্নে বারবার আইনি প্রক্রিয়ার প্রশ্ন উত্থাপন করায় জনমনে প্রশ্ন ও সন্দেহ সৃষ্টি হয়েছে। সরকারের একটি অংশের মতে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতার পর পর খালেদা জিয়াকেও একই নির্বাহী আদেশে মুক্তি দেয়া হলে আওয়ামী লীগ বিরোধী শক্তিগুলো সক্রিয় হওয়ার সুযোগ পেত না। প্রতিপক্ষ শক্তিগুলো এ সুযোগে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে হেয় করার সুযোগ পাবে বলে তারা মনে করছেন। চারদলীয় জোটের নেতারা মনে করছেন চিকিৎসার জন্য শেখ হাসিনাকে মুক্তি দেয়ায় এবং খালেদা জিয়া, তারেক ও আরাফাত রহমানকে চিকিৎসার ক্ষেত্রে আইনি প্রক্রিয়ার প্রশ্ন তোলার কারণে চারদলীয় জোটের জন্য রাজনৈতিক সুবিধা সৃষ্টি হয়েছে। এই একটি ইসুর কারণে তারা কর্মীদের সক্রিয় করার সুযোগ পাবেন। পাশাপাশি মূল রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগকেও ঘায়েল করার সুযোগ হবে। অন্যথায় পাহাড়সম দুর্নীতির অভিযোগকে পাশ কাটিয়ে একই জোটের ব্যানারে মাঠে সক্রিয় হওয়া ছিল প্রায় অসম্ভব কাজ। এদিকে, আওয়ামী লীগের মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মীরাও সমঝোতা প্রসঙ্গে প্রশ্নের সম্মুখীন হচ্ছেন। স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে সরকারের পক্ষে স্থায়ী জনমত সৃষ্টির চেষ্টা করছে সরকার। ওয়ান ইলেভেনের পক্ষের একটি সরকার গঠনের লক্ষ্যে এ নির্বাচন একটি শক্ত ভিত তৈরি হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিতর্ক সৃষ্টি হবে না এমন একটি সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এ কাজে পরোক্ষ রাজনৈতিক মিত্র হিসেবে আওয়ামী লীগকেও যুক্ত করতে পেরেছে বলে সরকারের নীতি ও পলিসি নির্ধারকরা মনে করছেন। তাদের মতে, চারদলীয় জোটের বর্জন কর্মসূচি সত্ত্বেও সাধারণ মানুষ উপজেলা নির্বাচনের বিপক্ষে দাঁড়াবে না। কিš' সংসদ নির্বাচনে সকল দলের অংশগহণ নিশ্চিত করা যাবে কিনা এ নিয়ে চিন্তিত সরকার। দাতা দেশগুলোর বিশেষ নজরদারিই সরকারের এ দুশ্চিন্তার প্রধান কারণ। এছাড়া সরকারের পক্ষে দেশব্যাপী জনমত ঐক্যবদ্ধ করার ক্ষেত্রে এখনো সংকট রয়ে গেছে। একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বিএনপি ও তাদের সমমনাদের আধিপত্য রয়েছে এমন এলাকায় প্রভাবশালী কোনো নেতা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বিশেষ করে ঢাকা বিভাগে ঢাকার অনেকগুলো আসন, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, ময়মনসিংহের অর্ধেকেরও বেশি এলাকা, রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী, নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জয়পুরহাট, নাটোর, বৃহত্তর বগুড়া, যশোর ও পাবনা জেলা, বরিশাল বিভাগের অধিকাংশ এলাকা, খুলনা বিভাগের ১০টি আসন, চট্টগ্রাম বিভাগের বৃহত্তর কুমিল্লা ও বৃহত্তর নোয়াখালীর সবক'টি আসনে এখনো শক্তিশালী বা প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব খুঁজে পায়নি সরকার। এসব এলাকায় বিএনপির প্রভাবের কারণেই এ বেকায়দা বলে জানা গেছে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতার পর এ পরিস্থিতি আরো প্রকট হয়েছে। সমঝোতার আগে কোন কোন নেতা 'কেনা বেচা'র ব্যাপারে সম্মত হলেও এখন তারা কেউ ঝুঁকি নিতে চাইছে না।
http://amadershomoy.com/online/news.php?id=27437&sys=1 অদক্ষ তত্ববধায়কদের জন্য দেশের প্রতিদিনের ক্ষতি কত শত কোটি টাকা? আল্লাহ যাকে যখন ইচ্ছা ক্ষমতা দান করেন,মাইনাস টু ফরমুলায় তাই হাসেন । |