Banner Advertise

Sunday, May 25, 2008

[vinnomot] A Dangerous statement- Be alert Dear Bangladeshi

Corruption is not the main problem of Bangadesh, not the terrorism. In spite corruption in the last 15 years Bangladesh made noticable progress. but in the 1.5 years due to the inefficiency of susil supported , millitary helped CTG Bangladesh has gone back 10-15 years. Thus   this CTG has proved that not corruption but inefficiency is the main problem of Bangladesh.

 and Bangladesh has controlled well the terrorims by some hot headed people like Bangla bhai.
 
So we need to be aware of the statement of US embassedor.
 
Last but not least, corruption is not cause it is symptom, symptom of poor managment , poor managemnet of  power, time and human resources. We should not treat the sysmptom , we should treat the cause.
 
Our focus should be to improve managment of power, time and human and natural resources.
 
If we can improve managment of these things, corruption will diminsh eventually.
 
 Running after corruption will give zero result that CTG has already earned.
 

 

দুর্নীতি ও সন্ত্রাসবাদ বাংলাদেশের প্রধান সমস্যা নয় মিঃ মরিয়ার্টি

চট্টগ্রাম অফিস

চট্টগ্রাম বন্দরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আমেরিকান রাষ্ট্রদূত জেমস মরিয়ার্টি Ñযাযাদিযুক্তরাষ্ট্রের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি বলেন, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসবাদ বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান সমস্যা। এর বিরুদ্ধে অভিযানে সাধারণ মানুষের সমর্থন একটি জরুরি বিষয়। সাংবাদিকরাও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে দৃঢ় সম্পর্ক রয়েছে। এ সহযোগিতা আমরা আরো বাড়াতে চাই। এ জন্য আমরা সিভিল সোসাইটির সঙ্গেও একযোগে কাজ করতে আগ্রহী। তিনি দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিভিন্ন অভিযানের প্রশংসা করেন।
গতকাল সকালে চট্টগ্রাম বন্দরের চার নম্বর জেটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে নগরীর আমবাগান বস্তিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমাকে নিশ্চিত করা হয়েছে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ ধরনের একটি নির্বাচন বাংলাদেশের জনগণ, রাজনৈতিক দল ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রত্যাশা।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শক্তিশালী গণতন্ত্র, টেকসই উন্নয়ন ও সন্ত্রাসবাদকে প্রত্যাখ্যানের শর্তে যুক্তরাষ্ট্র সরকার বাংলাদেশকে খাদ্য সহায়তা দিচ্ছে। তবে এই ফুড এইড বিজনেস (খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম) থেকে বের হয়ে আসাই আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য। আমরা আশা করি, বাংলাদেশের মানুষ নিজেদের চেষ্টায় খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করবে। আমরা এ লক্ষ্য পূরণে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে চাই।
তিনি বলেন, সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে কোনো বহিরাগত মধ্যস্থতাকারীর প্রয়োজন নেই। এক্ষেত্রে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকাই যথেষ্ট। তত্ত্বাবধায়ক সরকার সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সফল সংলাপ আয়োজনের চেষ্টা করছে। আমরা এ প্রক্রিয়াকে সমর্থন করি। আমরা দেখতে চাই, সমঝোতায় উপনীত হওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সব পক্ষ প্রয়োজনীয় ত্যাগ স্বীকার করবেন। এ প্রক্রিয়ায় আমরা বহিরাগত কোনো পক্ষের ভূমিকার প্রয়োজন দেখি না।
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচন নিয়ে আপনার প্রত্যাশা কিÑ এ প্রশ্নের উত্তরে জেমস এফ মরিয়ার্টি বলেন, আমরা দেখেছি বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন এ ব্যাপারে বেশ ভালো প্রস্তুতি নিয়েছে। পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ একটি ভোটার তালিকা তৈরির বেশিরভাগ কাজই তারা সাফল্যের সঙ্গে সম্পন্ন করছেন। আমি আশাবাদী, বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারেও তারা সাফল্যের পরিচয় দেবে।
চট্টগ্রামে বেসরকারি কনটেইনার বন্দর স্থাপনের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনার কথা দৃঢ়তার সঙ্গে নাকচ করে দিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, সেবার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে চট্টগ্রাম বন্দর ব্যাপক অগ্রগতি অর্জন করেছে। এটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের একটি বড় সাফল্য। চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজের গড় অবস্থান সময় ১২ দিনের জায়গায় মাত্র আড়াই দিন হয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আস্থা ফিরে পাচ্ছেন। শিপিং ব্যবসাও নির্ভরযোগ্যতা পাচ্ছে।
জেমস এফ মরিয়ার্টি ও তার স্ত্রী মাদাম মরিয়ার্টি তিনদিনের সফরে গত শনিবার চট্টগ্রাম আসেন। গতকাল সকালে তিনি নগরীর আমবাগান বস্তিতে অন্তঃসত্ত্বা ও দুগ্ধদানকারী ৯৫ দরিদ্র নারীর মধ্যে মাথাপিছু ১২ কেজি গম, দেড় লিটার ভোজ্যতেল ও ৫০০ গ্রাম করে ডাল বিতরণ করেন। বাংলাদেশে ইউএসএইডের পরিচালনায় সৌহার্দ কর্মসূচির আওতায় এসব খাদ্য বিতরণ করা হয়। বর্তমানে দেশের ১৪ জেলার ১৩৭টি বস্তির ২০ হাজার পরিবারকে এ কর্মসূচির আওতায় খাদ্য সহায়তা দেয়া হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বন্দর পরিদর্শনে আসেন। এ সময় তাকে স্বাগত জানান বন্দর চেয়ারম্যান কমোডর এম ফারুক। রাষ্ট্রদূত বন্দরের চার নম্বর জেটিতে অবস্থানকারী একটি লাইটারেজ জাহাজ থেকে গম খালাসের কাজ প্রত্যক্ষ করেন। এসব গম বাংলাদেশে ইউএসএইড পরিচালিত সৌহার্দ কর্মসূচির জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকারের খাদ্য সহায়তা হিসেবে পাঠানো হয়েছে। ২২ মে ৪৫ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন গম নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের লিবার্টি ঈগল নামে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে আসে।
জেমস এফ মরিয়ার্টি আজ সকালে নগরীর বাদশা মিয়া রোডে কমনওয়েলথ যুদ্ধ সমাধি পরিদর্শন করবেন। দুপুরে তিনি চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যান কমোডর এম ফারুক ও ইপিজেড ইনভেস্টরস ফোরামের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।

http://www.jaijaidin.com/details.php?nid=71706



অদক্ষ তত্ববধায়কদের জন্য দেশের প্রতিদিনের ক্ষতি কত কোটি টাকা?

__._,_.___
Recent Activity
Visit Your Group
Yahoo! News

Odd News

You won't believe

it, but it's true

Yahoo! Finance

It's Now Personal

Guides, news,

advice & more.

Y! Messenger

Want a quick chat?

Chat over IM with

group members.

.

__,_._,___