At the beginning , the brother in law of fakhruddi, the Foreign adviser Iftekhar said that the media and journalists are the parliament members of this CTG.
What a susil behaviour this CTG is doing with its parliament members!!!!!!!!!!!!!!
After the statement of the four oldest journalist of the country, is there any cloth on the body of this CTG?
চার প্রবীণ সাংবাদিকের বিবৃতি
চার প্রবীণ সাংবাদিকের বিবৃতি
প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য নিয়ন্ত্রণ নিয়ে উদ্বেগ
চার প্রবীণ সাংবাদিক কে জি মুস্তফা, এবিএম মূসা, নির্মল সেন ও কামাল লোহানী এক বিবৃতিতে সা¤প্রতিককালে সব ধরনের গণমাধ্যমের উপর প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নিয়ন্ত্রণ আরোপ এবং সংবাদপত্র ও টেলিভিশনে কর্মরত সাংবাদিক এবং মফস্বল সংবাদদাতাদের হয়রানি ও হুমকি প্রদানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তারা বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারকে সকল সংবাদ, মন্তব্য, প্রতিবেদন প্রকাশ ও স¤প্রচার জরুরি আইনের বিধি-নিষেধের আওতামুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন। এই সকল বিধি-নিষেধ প্রত্যাহার ও হয়রানি বন্ধের দাবিতে সাংবাদিক সমাজ ও তাদের নেতৃবৃন্দকে শুধু মৌখিকভাবে সোচ্চার হওয়া নয়, সংগ্রামী ও সক্রিয় ভূমিকা নেয়ার আহ্বান জানান।
প্রসঙ্গত চার সাংবাদিক বলেন, 'একই সঙ্গে আমরা দেশের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, অতীতে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, মানবাধিকার রক্ষা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন আন্দোলনে আমরা এক কাতারে শামিল হয়েছিলাম। অথচ আজকে তারা গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের দুর্দিনে একাত্মতা প্রকাশের ব্যাপারে নিশ্চুপ রয়েছেন। তাদের যারা একটি রাজনৈতিক সংলাপে অংশ নিচ্ছেন তাদের সাংবাদিকতার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও সাংবাদিক হয়রানির বিষয়টি সেখানেই আলোচনা করার অনুরোধ জানাচ্ছি। অপরদিকে অপ্রীতিকর পরিস্থিতির শিকার সাংবাদিকদের আমাদের কাছে তাদের সকল তিক্ত অভিজ্ঞতার বিস্তারিত বিবরণ পাঠাতে বলছি।
চার প্রবীণ সাংবাদিক গত শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে একটি বৈঠকে 'স্বাধীন গণমাধ্যমের জন্য আমরা চারজন' (ডব ঋড়ঁৎ ভড়ৎ ঋৎবব গবফরধ) নামে একটি ফোরাম গঠন করেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিক চতুষ্টয় বলেন, 'ইতিমধ্যে আমাদের কাছে অনেক জাতীয় এবং আঞ্চলিক পত্রিকার সম্পাদক ও সাংবাদিক এবং টিভি সাংবাদিক ও মফস্বল সংবাদদাতারা সংবাদ প্রকাশ, প্রচার, প্রেরণ ও স¤প্রচারের ক্ষেত্রে কোন কোন মহল কর্তৃক হয়রানির দুঃসহ অভিজ্ঞতা চিঠি, টেলিফোন ও ই-মেইলের মাধ্যমে অবহিত করেছেন। সংবাদপত্র ও টিভি আলোচক এবং কলাম লেখকদের একটি অলিখিত কালো তালিকা তাদের জানিয়ে দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন। এমতাবস্থায় অতীত দিনের মতো বর্তমান সঙ্কটময় পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য অগ্রণী ভূমিকা পালনের জন্য নিগৃহীত সাংবাদিকগণ আমাদের অনুরোধ জানিয়েছেন। তাদের এই অনুরোধের প্রেক্ষিতে আমরা বর্তমান সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের ও সম্পাদকদের সঙ্গে আলোচনা করে অচিরেই স্বাধীন গণমাধ্যম আন্দোলনের কার্যকর কার্যসূচি ঘোষণা করবো।' বিজ্ঞপ্তি
http://www.manabzamin.net/lead-03.htm
প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য নিয়ন্ত্রণ নিয়ে উদ্বেগ
চার প্রবীণ সাংবাদিক কে জি মুস্তফা, এবিএম মূসা, নির্মল সেন ও কামাল লোহানী এক বিবৃতিতে সা¤প্রতিককালে সব ধরনের গণমাধ্যমের উপর প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নিয়ন্ত্রণ আরোপ এবং সংবাদপত্র ও টেলিভিশনে কর্মরত সাংবাদিক এবং মফস্বল সংবাদদাতাদের হয়রানি ও হুমকি প্রদানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তারা বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারকে সকল সংবাদ, মন্তব্য, প্রতিবেদন প্রকাশ ও স¤প্রচার জরুরি আইনের বিধি-নিষেধের আওতামুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন। এই সকল বিধি-নিষেধ প্রত্যাহার ও হয়রানি বন্ধের দাবিতে সাংবাদিক সমাজ ও তাদের নেতৃবৃন্দকে শুধু মৌখিকভাবে সোচ্চার হওয়া নয়, সংগ্রামী ও সক্রিয় ভূমিকা নেয়ার আহ্বান জানান।
প্রসঙ্গত চার সাংবাদিক বলেন, 'একই সঙ্গে আমরা দেশের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, অতীতে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, মানবাধিকার রক্ষা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন আন্দোলনে আমরা এক কাতারে শামিল হয়েছিলাম। অথচ আজকে তারা গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের দুর্দিনে একাত্মতা প্রকাশের ব্যাপারে নিশ্চুপ রয়েছেন। তাদের যারা একটি রাজনৈতিক সংলাপে অংশ নিচ্ছেন তাদের সাংবাদিকতার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও সাংবাদিক হয়রানির বিষয়টি সেখানেই আলোচনা করার অনুরোধ জানাচ্ছি। অপরদিকে অপ্রীতিকর পরিস্থিতির শিকার সাংবাদিকদের আমাদের কাছে তাদের সকল তিক্ত অভিজ্ঞতার বিস্তারিত বিবরণ পাঠাতে বলছি।
চার প্রবীণ সাংবাদিক গত শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে একটি বৈঠকে 'স্বাধীন গণমাধ্যমের জন্য আমরা চারজন' (ডব ঋড়ঁৎ ভড়ৎ ঋৎবব গবফরধ) নামে একটি ফোরাম গঠন করেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিক চতুষ্টয় বলেন, 'ইতিমধ্যে আমাদের কাছে অনেক জাতীয় এবং আঞ্চলিক পত্রিকার সম্পাদক ও সাংবাদিক এবং টিভি সাংবাদিক ও মফস্বল সংবাদদাতারা সংবাদ প্রকাশ, প্রচার, প্রেরণ ও স¤প্রচারের ক্ষেত্রে কোন কোন মহল কর্তৃক হয়রানির দুঃসহ অভিজ্ঞতা চিঠি, টেলিফোন ও ই-মেইলের মাধ্যমে অবহিত করেছেন। সংবাদপত্র ও টিভি আলোচক এবং কলাম লেখকদের একটি অলিখিত কালো তালিকা তাদের জানিয়ে দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন। এমতাবস্থায় অতীত দিনের মতো বর্তমান সঙ্কটময় পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য অগ্রণী ভূমিকা পালনের জন্য নিগৃহীত সাংবাদিকগণ আমাদের অনুরোধ জানিয়েছেন। তাদের এই অনুরোধের প্রেক্ষিতে আমরা বর্তমান সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের ও সম্পাদকদের সঙ্গে আলোচনা করে অচিরেই স্বাধীন গণমাধ্যম আন্দোলনের কার্যকর কার্যসূচি ঘোষণা করবো।' বিজ্ঞপ্তি
http://www.manabzam
অদক্ষ তত্ববধায়কদের জন্য দেশের প্রতিদিনের ক্ষতি কত কোটি টাকা?
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch format to Traditional
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe
.
__,_._,___