নব্য হাওয়া ভবনে চলবে তারেকীয় কায়কারবার আহ্লাদে আটখানা শফিক রেহমান কাগজ প্রতিবেদক : বিএনপির নতুন হাওয়া ভবন এখন সাংবাদিক শফিক রেহমানের বাসা। আর এ কারণেই ১৫ নম্বর ইস্কাটন রোডের এ বাসাটি নিয়ে জনমনে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল দিনভর বিএনপি নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষ শফিক রেহমানের এ বাড়িটি দেখতে আসে। সূত্র জানায়, শফিক রেহমানকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিশেষ উপদেষ্টা বানানোর আশ্বাস দিয়ে তার বাসাটিকে নতুন হাওয়া ভবন বানানোর সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। ১১ জানুয়ারি পরিস্থিতির আগে বনানীর ডি-ব্লকের ১৩ নম্বর রোডের ৫৩ নম্বর বাড়িটিতে যে যে কর্মকাণ্ড চালানো হতো নব্য হাওয়া ভবনেও একই কর্মকাণ্ড চালানো হবে। আগে খালেদা জিয়ার বড়ো ছেলে তারেক রহমান তার বাল্যবন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে নিয়ে হাওয়া ভবনের যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতেন আর এখন নব্য হাওয়া ভবনের সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করবেন সাংবাদিক শফিক রেহমান। আর তাকে সহযোগিতা করবেন এডভোকেট শিমুল বিশ্বাস ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি মার"ফ কামাল খান সোহেল। সূত্র জানায়, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দলের নেতাকর্মীদের ভিড় এড়াতে হাওয়া ভবনের আদলে একটি নিরিবিলি পরিবেশে বাসা খুঁজতে শিমুল বিশ্বাস ও মার"ফ কামাল খানকে নির্দেশ দেন। এ বিষয়টি নিয়ে বিএনপি-জামাত জোট সরকারের আমলের সুবিধাভোগী জাতীয়তাবাদী সাংবাদিক শফিক রেহমানের সঙ্গে কথা বলেন তারা। শফিক রেহমান তার নিজের বাসাটিকেই খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ের জন্য ছেড়ে দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ খবর শুনে খালেদা জিয়া খুশি হন এবং শফিক রেহমানকে তার উপদেষ্টা করার আশ্বাস দেন। এতে খুশিতে আটখানা হয়ে শফিক রেহমান তড়িঘড়ি করে তার বাসার নিচতলার একাংশ খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয় হিসেবে প্র¯'ত করেন। এতে সাবেক হাওয়া ভবনের আদলে সাংবাদিকদের ব্রিফ করার জন্য একটি সুসজ্জিত কক্ষও প্র¯'ত করা হয়। গত মঙ্গলবার খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে চারদলীয় জোটের বৈঠকের মধ্য দিয়ে নতুন হাওয়া ভবনের কার্যক্রম শুর" হয়। উল্লেখ্য, বিএনপি-জামাত জোট সরকারের আমলে সুবিধাভোগী সাংবাদিক শফিক রেহমান খালেদা জিয়ার বিভিন্ন ভাষণ ও বক্তব্যের খসড়া লিখে দিতেন। এর প্রতিদান হিসেবে হাওয়া ভবনকে কাজে লাগিয়ে জোট সরকারের কাছ থেকে তেজগাঁও 'লাভ রোডে' তার পত্রিকা যায়যায়দিনের জন্য তিন বিঘা জমি হাতিয়ে নেন। এরপর হাওয়া ভবনের দাপটকে কাজে লাগিয়ে বসুন্ধরা গ্র"পের চেয়ারম্যান শাহ আলমের কাছ থেকে পত্রিকা প্রকাশের জন্য মোটা অঙ্কের অর্থ নেন। এরপর পত্রিকাটি হাঁকডাক দিয়ে প্রকাশ করেন বিগ এমাউন্টের বাজেট নিয়ে। আর সংবাদকর্মী হিসেবে যাদের নিয়োগ করেন তাদের অধিকাংশই ছিল জাতীয়তাবাদী ঘরানার। এক সময় শফিক রেহমানের বির"দ্ধে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ এনে শফিক রেহমানের ক্ষমতা খর্ব করে বসুন্ধরা গ্র"প। পরবর্তী সময়ে তিন বিঘা জায়গাসহ যায়যায়দিন পত্রিকা বিক্রি করে দেওয়া হয়। এর পর থেকে শফিক রেহমান বেকার হয়ে পড়েন। তবে একবারে বেকার বলা চলে না। কারণ তার বাসা থেকেই শফিক রেহমানের সম্পাদনায় বর্তমানে সাপ্তাহিক 'মৌচাকে ঢিল' পত্রিকাটি বের হয়। আর এখন নব্য হাওয়া ভবনের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব পেলেন তিনি। জানা যায় বনানীর হাওয়া ভবনে কম্পিউটার প্রযুক্তির মাধ্যমে যেভাবে বিভিন্ন তথ্য আপডেট করা হতো শফিক রেহমান তার বাসাতেও সেরকম সুবিধা নিশ্চিত করেছেন। অনেকেই বলছেন, বিএনপি-জামাত জোট সরকারের আমলে শফিক রেহমান যে-ধরনের সুযোগ সুবিধা বাগিয়ে নিয়েছেন এবার বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যেন তার চেয়েও বেশি সুবিধা নিতে পারেন সে লক্ষ্য নিয়েই শফিক রেহমান আগেভাগেই নিজের বাসায় খালেদা জিয়াকে রাজনৈতিক অফিস খোলার সুযোগ দিয়েছেন। Same on you editor, you use yahoo mail. আল্লাহ যাকে যখন ইচ্ছা ক্ষমতা দান করেন,মাইনাস টু ফরমুলায় তাই হাসেন http://www.microsco |
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch format to Traditional
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe
.
__,_._,___