দুর্নীতি : কার বিরুব্দে কী অভিযোগ ২০০৮-০৮-৩১ : ¯ল্টাফ রিপোর্টার সরকারের নির্বাহী আদেশে কারামুক্ত হয়ে বিদেশ অবস্ট'ানরত সাবেক প্রধানমল্পúী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ সাধারণ স¤ক্সাদক আবদুল জলিল, আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ নাসিম ও বিএনপির সিনিয়র যু¹§ মহাসচিব তারেক রহমানের মামলার তুলনামহৃলক চিত্র অনুসল্পব্দান করতে গিয়ে পাওয়া গেছে চমকপ্রদ তথ্য। গত মার্চে নির্বাহী আদেশে মুক্তির পর থেকে আবদুল জলিল বিদেশেই অবস্ট'ান করছেন। ৭ মাস পর আজ তিনি দেশে ফিরছেন। সরকার দফায় দফায় তার প্যারোলে মুক্তির মেয়াদ বাড়িয়েছে। সরকারের সঙ্গে সমঝোতায় বিচারাধীন মামলায় জামিন না নিয়ে বিদেশে গেছেন আওয়ামী লীগ তিন নেতা। শেখ হাসিনা দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি দুর্নীতি, চাঁদাবাজির অভিযোগে বিচারাধীন মামলায় জামিন ছাড়া মুক্তি নিয়ে আমেরিকা, কানাডা, ফিনল্যান্ড, ব্রিটেনসহ দেশ থেকে দেশাল্পøরে যাচ্ছেন। আইনের কোনো প্রকিদ্ধয়ায় নয়, সরকারি আদেশে তারা মুক্তি পেয়েছিলেন। তাকে মুক্তি দেয়ার আগে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় বিশেষ জজ আদালতে ঘটেছিল অনেক নাটকীয় ঘটনা। ১১ জুন তার মুক্তির আগের দিন বিকাল ৫টার পর খাস কামরায় বসে চারটি মামলায় ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতির আদেশ দিয়েছিলেন বিচারক। এমনকি এ সময় সরকারি আইনজীবীরা ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতির পক্ষে ওকালতি করেছিলেন। এছাড়া অতীতের সব নজির ভঙ্গ করে ১৬ বছরের সাজাপ্রাপ্টø আসামি মোহাম্মদ নাসিমকেও মুক্তি দিয়ে সরকার বিদেশ যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে তার চিকিৎসার জন্য। দুটি দুর্নীতি মামলায় তার ১৬ বছরের সাজা হয়েছে। বিচারাধীন অপর মামলায় উচ্চ আদালত থেকে জামিনে মুক্তির আদেশ নিয়ে বর্তমানে তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন। অপরদিকে বিএনপির সিনিয়র যু¹§ মহাসচিব তারেক রহমানের বিরু™েব্দ দায়ের করা একটি মামলা ছাড়া অন্য কোনো মামলায় আদালতে চার্জশিটও দাখিল হয়নি। একটি মামলা ছাড়া বাকি কোনো মামলার এখন পর্যল্পø তদল্পø শেষ করতে পারেনি সরকার ও দুর্নীতি দমন কমিশন। তার বিরু™েব্দ অভিযোগ প্রমাণ করার জন্য মরিয়া সরকার। তারপর দীর্ঘ দেড় বছরেও একটি মামলা ছাড়া অন্য কোনো মামলায় চার্জশিট দেয়া সল্ফ¢ব হয়নি। একমাত্র বসুল্পব্দরা গ্রুপের সাব্বির হত্যা মামলা ধামাচাপা দিতে ঘুষ নেয়ার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তার বিরু™েব্দ চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে আদালতে। এ মামলার এজাহারেও তার নাম ছিল না। পরে তার নাম চার্জশিটে অল্পøর্ভুক্ত করা হয়। ২৮ জন সাক্ষীর মধ্যে একজনের জবানবন্দির ভিত্তিতে নামটি চার্জশিটে অল্পøর্ভুক্ত করা হয় বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমদ তালুকদার। এ মামলার প্রধান আসামি সাবেক স্ট^রাদ্ব্রমল্পúী লুৎফুজ্জামান বাবরকে ৬ মাস ও বসুল্পব্দরা গ্রুপের পরিচালক আবু সুফিয়ানকে ১ বছরের জামিন মঞ্জুর করেছেন হাইকোর্ট। মামলার কার্যকদ্ধমও নিল্ফু আদালতে স্ট'গিত রাখার নির্দেশ দেয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় তারেক রহমানকে এ মামলায় আপিল বিভাগ জামিন মঞ্জুর করেন। এছাড়া হাইকোর্ট বিভাগ তারেক রহমানের স্ট^াস্ট'্য রিপোর্ট তলব করে তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বিদেশে উল্পুত চিকিৎসার জন্য সরকারকে পরামর্শ দেন। তারেক রহমান গুরুতর অসুস্ট' অবস্ট'ায় পিজি হাসপাতালের প্রিজন সেলে কাতরাচ্ছেন। চিকিৎসকরা বলছেন তিনি অর্ধেক পঙ্গু হয়ে গেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বিরু™েব্দ বর্তমানে ১৫টি মামলা বিচারাধীন। এর মধ্যে মাত্র ৩টি মামলায় উচ্চ আদালত থেকে তার জামিন হয়েছে। বাকি কোনো মামলায় তিনি জামিনে নেই। এসব মামলার মধ্যে রয়েছে সরকারে থাকাকালীন ক্ষমতার অপব্যবহার করে হাজার কোটি টাকার বেশি রাদ্ব্রীয় স¤ক্সদের অপচয়, চাঁদাবাজি। তার মধ্যে মিগ-২৯ কদ্ধয়ে দুর্নীতি মামলাটি থেকে অব্যাহতি চেয়ে তিনি হাইকোর্ট বিভাগে কোয়াশমেন্ট আবেদন করেছিলেন। এ আবেদন হাইকোর্ট বিভাগে শুনানি শেষে খারিজ করে দেয়া হয়। পরে হাইকোর্ট বিভাগের আদেশের বিরু™েব্দ তিনি আপিল করেন। আপিল আবেদনও খারিজ করে দেয়া হয়। উচ্চ আদালতের পরীক্ষা-নিরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে মামলাটি তার বিরু™েব্দ চলতে পারে। উচ্চ আদালতে শেখ হাসিনার আবেদন খারিজ হওয়ার পর মামলাটি বর্তমানে বিশেষ জজ আদালতে বিচারাধীন। এ মামলায় শেখ হাসিনার বিরু™েব্দ ৭৫০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে। আজম জে চৌধুরীর দায়ের করা চাঁদাবাজি মামলাটিতেও চার্জশিট দাখিলের পর শেখ হাসিনার বিরু™েব্দ নিল্ফু আদালতে চার্জ গঠন করা হয়েছে। এ মামলায় ৩ কোটি টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগের প্রমাণ পেয়েছেন তদল্পøকারী কর্মকর্তা। প্রমাণ পাওয়ার পরই আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। আদালতও শুনানি শেষে চার্জশিট গ্রহণ করে চার্জ গঠন করেন। মামলাটির বিচার চলছে বিশেষ জজ আদালতে। বর্তমান সরকারের সময় দায়ের করা নাইকো দুর্নীতি মামলায় শেখ হাসিনার বিরু™েব্দ ১৩ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে। এ মামলায়ও চার্জশিট দাখিল করা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আবেদনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বিভাগের নির্দেশে মামলাটির কার্যকদ্ধম স্ট'গিত রয়েছে। শেখ হাসিনার বিরু™েব্দ তদল্পø শেষ করে চার্জশিট দাখিল করা মামলায় ১৪ হাজার ৩৮০ কোটি ৫০ লাখ টাকা দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়। আজম জে চৌধুরীর দায়ের করা চাঁদাবাজি মামলায় ৩ কোটি টাকা, আওয়ামী লীগ নেতা ব্যবসায়ী নহৃর আলীর দায়ের করা চাঁদাবাজি মামলায় ৫ কোটি টাকাসহ কয়েকটি চাঁদাবাজি মামলায় শেখ হাসিনার বিরু™েব্দ ১৪ কোটি টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়াও শেখ হাসিনার বিরু™েব্দ বিচারাধীন মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে আওয়ামী লীগের জন্য বিদেশে লবি¯ল্ট নিয়োগ সংকদ্ধাল্পø দুর্নীতি মামলা, ফিদ্ধগেট কদ্ধয়সংকদ্ধাল্পø দুর্নীতি মামলা, বঙ্গবল্পব্দু নভোথিয়েটার নির্মাণ সংকদ্ধাল্পø দুর্নীতি মামলা এবং মেঘনাঘাট বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্ট'াপন সংকদ্ধাল্পø দুর্নীতি মামলা। শেখ হাসিনার বিরু™েব্দ দায়ের করা ও বিচারাধীন অপর মামলাগুলো হচ্ছে পল্কল্টন থানার জামায়াতে ইসলামীর ৬ নেতাকর্মী হত্যা মামলা, ফিদ্ধগেট কয় দুর্নীতি সংকদ্ধাল্পø তেজগাঁও থানার ৩৪(৮)২০০২ নং মামলা ও মেঘনাঘাট বিদ্যুৎ কেন্দ্র দুর্নীতি সংকদ্ধাল্পø রমনা থানার ৫৪ (১২) ২০০১ নং মামলা, পৃষ্ঠা সংখ্যা ১ পদ্ধথম পাতা দুর্নীতি : কার বিরু™েব্দ কী অভিযোগ বঙ্গবল্পব্দু নভোথিয়েটার প্রকল্কেপ্প ঠিকাদার নিয়োগে দুর্নীতি সংকদ্ধাল্পø তেজগাঁও থানার ৯৫(৩)২০০২ নং মামলা, বঙ্গবল্পব্দু নভোথিয়েটার প্রকল্কেপ্প আর্থিক দুর্নীতি সংকদ্ধাল্পø তেজগাঁও থানার ৯৬(৩)২০০২ নং মামলা, বঙ্গবল্পব্দু নভোথিয়েটার প্রকল্কেপ্প দুর্নীতি সংকদ্ধাল্পø তেজগাঁও থানার ৯৭(৩)২০০২ নং মামলা, বঙ্গবল্পব্দু মেমোরিয়াল ট্রা¯েল্টর অর্থ আͧসাৎ সংকদ্ধাল্পø রমনা থানার ৬(৭)২০০৪ মামলা ও অবৈধভাবে সেনানিবাসে প্রবেশ এবং অফিসিয়াল সিকেদ্ধটস অ্যাক্ট লগ্ধঘন সংকদ্ধাল্পø ক্যান্টনমেন্ট থানার ১০(২)২০০৪ নং মামলা। মোহাম্মদ নাসিমের একটি দুর্নীতি মামলায় ১৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন বিশেষ আদালত। একই সঙ্গে আদালত দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত তার ১ কোটি ৬০ লাখ ৭৭ হাজার টাকা বাজেয়াপ্টø করেন। গত বছরের ৮ অক্টোবর আদালত এ রায় দেন। এছাড়া আরো একটি মামলায় তার ৩ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। নাসিমের বিরু™েব্দ ডিজিটাল টেলিফোন লাইন স্ট'াপন সংকদ্ধাল্পø আরো একটি দুর্নীতি মামলা নি®ক্সত্তির অপেক্ষায়। সাজাপ্রাপ্টø আসামি হিসেবে সরকারের নির্বাহী আদেশে প্যারোলে মুক্তি নিয়ে বিদেশে যাওয়া একমাত্র ব্যক্তি হচ্ছেন মোহাম্মদ নাসিম। ইতোপহৃর্বে কোনো সাজাপ্রাপ্টø আসামিকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে পাঠানো হয়নি বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট বেলাল হোসেন বলেছেন, সরকার নির্বাহী আদেশে যে কোনো ধরনের সি™ব্দাল্পø নিতে পারে। তবে মোহাম্মদ নাসিমের বিষয়ে যেটা ঘটেছে তা বিরল। আদালতের রায়ে ঘোষিত একজন দুর্নীতিবাজ হওয়ার পরও চিকিৎসার উদ্দেশ্যে তাকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে পাঠানো হয়েছে। অবশ্যই মানবিক কারণে সরকার এ উদ্যোগ নিয়েছে। আওয়ামী লীগ সাধারণ স¤ক্সাদক আবদুল জলিলের বিরু™েব্দ দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা অবৈধভাবে স¤ক্সদ উপার্জনের অভিযোগ এনে দায়ের করা একটি মামলাসহ একাধিক মামলা বিচারাধীন। তিনিও সরকারের নির্বাহী আদেশে চিকিৎসার জন্য বিদেশে অবস্ট'ান করছেন। তারেক রহমানের মামলাগুলোর বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে তার বিরু™েব্দ মোট ১৩টি মামলা দায়ের করে বর্তমান সরকার। এর মধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশন দুটি, জাতীয় রাজস্ট^ বোর্ড একটি ও জয়েন্ট ¯ল্টক কো¤ক্সানি একটি। বাকি মামলাগুলোতে ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরু™েব্দ দায়ের করা চাঁদাবাজি মামলায় তারেক রহমানকে আসামি হিসেবে অল্পøর্ভুক্ত করা হয়। দৈনিক দিনকাল কো¤ক্সানির বার্ষিক প্রতিবেদন দাখিল না করার অভিযোগে জয়েন্ট ¯ল্টক কো¤ক্সানির দায়ের করা মামলাটি ইতোমধ্যেই হাইকোর্ট বাতিল করে দিয়েছেন। অপর সব মামলায় তারেক রহমানকে জামিন মঞ্জুরের পাশাপাশি মামলাগুলো স্ট'গিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্যবসায়ী আমিন আহমদ চৌধুরীর গুলশান থানায় দায়ের করা চাঁদাবাজি মামলা, ব্যবসায়ী সৈয়দ সাহেদ সোহেলের গুলশান থানায় দায়ের করা চাঁদাবাজি মামলা, ব্যবসায়ী খান মোহাম্মদ আফতাব উদ্দিনের গুলশান থানায় দায়ের করা চাঁদাবাজি মামলা, গুলশান থানায় দায়ের করা আরো দুটি চাঁদাবাজি মামলা, ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা একটি চাঁদাবাজি মামলা, কাফরুল থানায় দায়ের করা দুটি চাঁদাবাজি মামলা, শাহবাগ থানায় দায়ের করা একটি চাঁদাবাজি মামলা, দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা দুটি মামলা। এছাড়া এনবিআরের দায়ের করা করফাঁকি মামলা। তারেক রহমানের আইনজীবী ব্যারি¯ল্টার নওশাদ জমির জানিয়েছেন, তারেক রহমানকে আইনের প্রকিদ্ধয়া অনুসরণ করে দেশের সুপ্রিমকোর্ট জামিন মঞ্জুর করেছেন। স্ট^াস্ট'্যগত কারণে আপিল বিভাগ জামিন মঞ্জুর করেছেন। এছাড়া হাইকোর্ট বিভাগও কয়েকটি মামলায় আইনের প্রকিদ্ধয়ায় তারেক রহমানকে জামিন মঞ্জুর করেন। তিনি জানান, হাইকোর্ট বিভাগ ও আপিল বিভাগ তারেক রহমানকে একা জামিন মঞ্জুর করেননি। গত কয়েক দিনে হাইকোর্ট বিভাগ কয়েকশ' কারাবন্দি আসামি ও অন্যান্য আসামির জামিন মঞ্জুর করেছেন। যে প্রকিদ্ধয়ায় অন্য আসামিদের জামিন মঞ্জুর হয়েছে একই প্রকিদ্ধয়ায় একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে তারেক রহমানের জামিন মঞ্জুর করা হয়। বিশেষ জজ আদালতের মতো বিশেষভাবে খাস কামরায় বসে তার জামিন হয়নি। উš§ুক্ত আদালতে শুনানি শেষে আদালত জামিন মঞ্জুর করেছেন। তিনি বলেন, আদালতের এ জামিন আদেশ নিয়ে যারা বিরহৃপ মল্পøব্য করছেন, তারা উচ্চ আদালত অবজ্ঞা করছেন। আঁতাতের মাধ্যমে তারেক রহমানের জামিন হয়েছে বলে যারা মল্পøব্য করছেন তারা আদালত অবমাননা করছেন। এ সময় তারেক রহমানের আইনজীবী ব্যারি¯ল্টার নাসির উদ্দিন অসীম, ব্যারি¯ল্টার কায়সার কামাল ও ব্যারি¯ল্টার ফাতেমা আনোয়ার উপস্টি'ত ছিলেন। (সমাপ্টø) পৃষ্ঠা সংখ্যা ২ আল্লাহ যাকে যখন ইচ্ছা ক্ষমতা দান করেন,মাইনাস টু ফরমুলায় তাই হাসেন http://www.microsco |
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch format to Traditional
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe
.
__,_._,___
