Banner Advertise

Sunday, August 31, 2008

[vinnomot] Fw: Kindly forward my article.

G‡K †Zv Pzwi, Zvi Dci wkbv Rywo

একে তো চুরি, তার উপর আবার শিনা জুড়ি!

 

কথায় বলে খালি কলসি বাজে বেশীএখন তো দেখা যাচ্ছে রীতিমতন বাঘের গর্জনসহজ যুক্তি তর্কে কারো সাথে না এবং যুক্তি রেফারেন্স প্রায় সম্পূর্ণ ভাবে এড়িয়ে প্রতিপক্ষ কে স্রেফ বিএনপি-জামাত ও রাজাকার ইত্যাদি ভৎর্সনা কে বর্বরতা ছাড়া আর কি বলা যায়প্রতিষ্ঠিত সত্য কে গায়ের ও চাপা এবং লেখনীর জোরে না মানা, বিকৃত করা এবং নিজস্ব ও দলের মনগড়া তথ্য উপস্থাপন একজন ব্যাক্তি কে সংকীর্ণ, অসভ্য-বর্বরে পরিণত করে

 

বিগত বেশ কয়েকদিন ধরে যখন মুশফিক ভাই সো. কা. বড়ৃয়ার উদ্ভট, বহুলাংশে মিথ্যা মিলানো লেখনীর মাধ্যমে প্রোপাগান্ডা চালানোর বিরুদ্ধে যথাযথ যৌক্তিক বিষয় বস্তু উপস্থাপন করেছেন তখন তাকে নিউ ইয়র্ক প্রবাসী সেতারা হাশেম ওরফে জনাব আহমাদ মহিউদ্দিন সাহেব তাকে আজেবাজে কথা এবং বিকৃত সত্য, বহুলাংশে মিথ্যা, অযৌক্তিক এবং পরিশেষে বাংলাদেশের বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতের বিরুদ্ধে একহাত নিয়েছেনযে কেউই জনাব মুশফিকের বিরুদ্ধে লিখতেই পারেন যা অবশ্যই গণতান্ত্রিক অধিকারতবে এটা অবশ্যই যৌক্তিকতা, বাস্তবতা এবং প্রমাণিত রেফারেন্স থাকা আবাশ্যিকমুশফিক সাহেবের "আবেগÓ Gi Rev‡e gwnDwÏb mv‡ne ÓivR‰bwZK BRgÓ †jLvq MZvbyMwZK fv‡e †hŠw³KZv-ev¯—eZv weewR©Z †jLv wjL‡jb| gv‡b †jLvi Rb¨B †jLv nDK bv †mUv cÖwZc¶‡K যুক্তি-cÖgvwYZ রেফারেন্স উপেক্ষা করে আজে বাজে বকাঝকা করা

 

মহিউদ্দিন সাহেব যে সত্য বিকৃত করেন এবং যুক্তি-বাস্তবতা এড়িয়ে wbR¯^-`jxq মতবাদ প্রতিষ্ঠা করার জন্য পাঠকগণ কে বিভ্রান্ত করেন তার বড় প্রমাণ হল ধর্মনিরপেক্ষতার সংজ্ঞাবস্তুত ইংরেজী Secular শব্দার্থ বলতে বুঝায় A person or an institution is free from religion| যার বাংলায় একটাই অর্থ ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান ধর্ম হতে মূক্তনিম্নের লিংক টি দেখুন;

 

http://dictionary.reference.com/browse/secular

 

পূর্বে একাধিক বার বলা হলেও সম্পূর্ণ বর্বর কায়দায় লেখনীর জোড়ে বার বার ধর্মনিরপেক্ষতার বিভ্রান্তপূর্ণ অর্থ করেন মহিউদ্দিন সাহেবএই নিজস্ব ষ্টাইলে ¯^vaxbZvi পরে ধর্মনিরপেক্ষতার বিকৃতি শুরু করেন ¯^qs শেখ মুজিবতাদের মতে ধর্মনিরপেক্ষতা হল ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার অথবা সকল ধর্মের প্রতি সমান শ্রদ্ধানিম্নের লিংক টি দেখুন;

 

http://www.mukto-mona.com/Articles/avijit/secularism_bangla.htm

 

স্পষ্টতই শেখ মুজিব এবং তাকে অনুসরণ করে মহিউদ্দিন সাহেব গায়ের জোড়ে ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থ নিয়ে প্রতারণা করছেনধর্মনিরপেক্ষতা অর্থের একক ছত্র অধিকারী ইংরেজগণ বিশেষ করে ইংরেজী ভাষার ইংরেজ-পন্ডিতগণআর চাইলেই বহু কাল ধরে সংজ্ঞায়িত হয়ে আসা Secularism অর্থের পরিবর্তন বর্তমান ইংরেজগণ করতে পারেন নাইনিয়ে বিনিয়ে মহিউদ্দিন সাহেব এটাকে তথা তার নিজস্ব মনগড়া অর্থ করে চলবেন এবং অন্যজনকেও মানতে বলবেনকেউ না মানলে তাকে রাজাকার, ¯^vaxbZv বিরোধী ইত্যাদি গালাগাল দিয়ে চলবেন

 

দ্বি-জাতি তত্ত্বের ফসল হচ্ছে ৫৬০০০ বর্গমাইল যা বর্তমান বাংলাদেশের ভিত্তি১৯৪৭ বিভাজন এবং ১৯৭১ সালের ¯^vaxbZv যুদ্ধ = ¯^vaxb বাংলাদেশতাই যারা দ্বি-জাতিতত্ত্ব কে A¯^xKvi করেন তারা প্রকৃতপক্ষে ¯^vaxb বাংলাদেশ কে A¯^xKvi করেনবাংলাদেশের ঐ ১৯৭২ সালের সংবিধানেই আছে সাবেক পূর্ব পাকিস্তানের এলাকা ও আন্তজার্তিক ¯^xK…Z সীমারেখাই ¯^vaxb বাংলাদেশের এলাকা ও অবস্থানযদি ১৯৪৭ সালে হিন্দুস্থান হতে এ অঞ্চল ভাগ না হত তো এই অঞ্চলের মানুষ কিভাবে দিল্লীর শৃঙ্খল হতে মূক্ত হত? তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানী শাসক বর্গের বিভিন্ন বৈষম্য মূলক আচরণের জন্যই এ অঞ্চলের মানুষ ১৯৭১ সালে ¯^vaxbZvi জন্য সশস্ত্র সংগ্রামে জড়িয়ে পড়েকিন্তু তাই বলে মুষ্টিমেয় নাস্তিক, বামপন্থী-প্রো ইন্ডিয়ান বাদে বাংলাদেশের ৯০% মানুষ নিজস্ব ধর্ম ইসলাম কে বিসর্জন দেয় নিইসলামের অর্থ হল "এক ও অদ্বিতীয় মাবুদ আল্লাহ্‌র নিকট আত্নসমর্পণ করা" যা ধর্মনিরপেক্ষতা কে পুরোপুরি খারিজ করে দেয়১৯১৭ সালে অসভ্য-বর্বর মার্ক্সবাদী লেলিন অস্ত্রের মুখে, বল পূর্বকভাবে তার দেশে খ্রীষ্টান, ইসলাম, ইহুদী সহ অন্যান্য সকল ধর্ম পালন নিষিদ্ধ করেনদুই লক্ষের অধিক পাদ্রী ও খ্রীষ্ট ধর্মের যাজকদের হত্যা করা হয়লেলিন মার্ক্সবাদের উপর ভিত্তি করে তার দেশে নাস্তিকতাবাদ প্রতিষ্ঠা করেনমসজিদ, গীর্জা, সিনগাগ সহ অন্যান্য ধর্মের উপসনালয় কে লাইব্রেরী, ল্যাবরেটরী, সিনেমা হল, মদের বার, থিয়েটারে পরিণত করেঅসভ্য-বর্বর লেলিন স্পষ্টতই নিজেকে হিংস্র কসাই হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেনতাই সাময়িক ভাবে মুজিবের প্রতারণায় এবং সোভিয়েত-ভারত এবং তাদের তাবেদারদের প্রভাবে বাংলাদেশের ৯০% জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বলপূর্বক ভাবে তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতা চাপিয়ে দেওয়া হয়১৯৭২ সাল আজ অবধি নাস্তিক ও ভারতীয় দালাল গং প্রোপাগান্ডা চালায় যে ১৯৭১ সালে বিজয় ছিল আসলে ইসলামের বিরুদ্ধে বিজয়এই সমন্ধে ফারুক ওয়াসিফ দৈনিক সমকাল পত্রিকায় "১৯৭১ বনাম ইসলাম" নামে একটি আর্টিকেল ৮ই অক্টোবর ২০০৭ইং এ ছাপা হয়নিম্নে লিংক দেওয়া হল;

 

http://www.shamokal.com/details.php?nid=76347

 

শুধু তাই নয় ১৬ই wW‡m¤^i ১৯৭১ সালে দেশের জাতীয় টেলিভিশনে ও বেতারে সালামের পরিবর্তে "সুপ্রভাত", "শুভ অপরাহ্ন", "শুভ সন্ধ্যা", "শুভরাত্রি" ইত্যাদি ধর্মনিরপেক্ষ কালচার শেখ মুজিব বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন পূর্বক চালানো হয়অথচ ভারতে বেতার বা টেলিভিশনে নমস্কার চলে তা সত্ত্বেও ভারত ধর্মনিরপেক্ষ কিন্তু ১০ই জানুয়ারী ১৯৭২ পূর্ব পর্যন্ত যদি সালাম, খোদা হাফেজ ইত্যাদি মুসলিম ঐতিহ্যের ব্যাবহার হলে ¯^vaxb বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হতমতলববাজির দারুণ উদাহরণ বটে! শুধু তাই নয় রাষ্ট্রের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ইসলাম ধর্মের বিভিন্ন ব্যাবহার নিয়ে মুজিবের সাথে কোন কোন নাস্তিকের দ্বন্দ বিরোধ চলতএমন কি বাংলাদেশ যেন ১৯৭৪ লাহোর ও.আই.সি সম্মেলনে পর্যন্ত যোগ না দেয় তার ব্যার্থ প্রচেষ্টা হয়েছিলএর সবকিছুর নাটের গুরু ছিল তাজউদ্দিন আহমাদযদিও তার ১৯৭১ সালের ভূমিকা কে শ্রদ্ধা করি ঠিক তার চেয়েও বেশী ঘৃণা করি ক্ষমতার অপব্যাবহার করে ¯^vaxb বাংলাদেশের ৯০% মুসলমানগণের উপর জোড়পূর্বক ধর্মনিরপেক্ষতা চাপিয়ে দেওয়া১৯৭১ সালে বাংলাদেশের সিংহভাগ জনগণের সমর্থন ছিল ¯^vaxbZv যুদ্ধের ¯^c‡¶| কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষতার নামে মুসলিম কালচার বর্জন বাংলাদেশের জনগণ ঐ সময়ও মানে নি, এখনও মানে না এবং  ভবিষ্যতেও মানবে নানিম্নের লিংক টি দেখুন;

 

http://www.shamokal.com/details.php?nid=78441

 

বস্তুত তাজউদ্দিন গং গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল তাদের ধর্মনিরপেক্ষতার তৎপড়তার জন্যআর সে জন্যই নির্বাচন  এলে তো বটেই আওয়ামিলীগের পোষ্টার ও ব্যানারে এবং অফিশিয়াল ওয়েব সাইটে দেখি "আল্লাহ্‌ সর্বশক্তিমান" এবং ১২ই জুন ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে শেখ হাসিনার হিজাব ও ঘন ঘন তজবি জপাবাতিল হয়ে যাওয়া ২২শে জানুয়ারী ২০০৭ এর নির্বাচনের পূর্বে খেলাফত মজলিশের সাথে ৫দফা চুক্তি চুক্তি করে আলীগমজার ব্যাপার হল তাজউদ্দিনের আদর্শের অনুসারী কবির চৌধুরী, শাহ্‌রিয়ার কবির গং এই চুক্তি ¯^v¶‡ii ২/৩ দিন পর সামান্য কয়েকজন সমর্থক সহকারে একটি প্রতিবাদ মিছিল সুধা সদনে ঢুকে হাসিনা কে চুক্তি বাতিলের জন্য চেষ্টা চালান তখন উপস্থিত আলীগের নেতা কর্মীগণ তাদের কে সদনে ঢুকতে বাঁধা দেয়তো আলীগের কর্মীগণ যদি সেক্যুলার পক্ষের সমর্থক হতোই তবে আলীগ জিন্দেগীতেও খেলাফত মজলিসের সাথে চুক্তি ¯^v¶i করতো নাপ্রকৃতপক্ষে হাসিনা এবং তার (মুষ্টিমেয় নাস্তিক নেতা ও বুদ্ধিজীবি বাদে) নেতা-কর্মীগণ ভালভাবেই বাংলাদেশের ৯০% মুসলমানের মনোভাবের কথা জানেএ দেশে ধর্মনিরপেক্ষতার মানে ইসলাম কে অবহেলা ও অবজ্ঞা চলবে না তা দেরীতে হলেও উপলদ্ধি করতে পেরেছেআক্ষরিক অর্থেই তাজউদ্দিনের খাঁটি ধর্মনিরপেক্ষতা এখন অচলগণমানুষের আকুন্ঠ এবং আন্তরিক সমর্থনের কারণেই ধর্মনিরপেক্ষতা কে ঝেটিয়ে বিদায় করে তার জায়গায় "সর্ব শক্তিমান আল্লাহ্‌র উপর বিশ্বাস", "বিসমিল্লাহ্‌ির রাহমানির রাহিম" এবং পরবর্তীতে ইসলাম রাষ্ট্রধর্ম যূক্ত হওয়া টিকে আছেশহীদ জিয়া বাংলাদেশের সিংহভাগ মানুষের বিশাল ভালবাসা নিয়ে ৭ই b‡f¤^i ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হনযার ফলে আওয়ামী-বাকশালী এবং ভারতপন্থী খালেদ মোশারফের পতন হয়ঐ সময় ৩রা b‡f¤^i হতে ৬ই b‡f¤^i ১৯৭৫ সালে অল ইন্ডিয়া রেডিও এবং আকাশবাণী হতে খালেদ মোশারফের ক্ষমতা দখল কে অভিবাদন জানিয়ে ঘন ঘন সমর্থন জানানো হয়খালেদ মোশারফের ব্যার্থতায় মহিউদ্দিন সাহেব সহ আওয়ামী-বাকশালী গং বহুত বেদনা হতসংবিধনা ও গণতন্ত্রের দোহাই দিয়ে জিয়া কে দোষ দিলে আওয়ামী-বাকশালী গংদের ভাবা উচিত যে তারা নির্বাচনী ইশতেহারে অনুলিখিত একদলীয় শাসন ব্যাবস্থা কায়েম করার ইচ্ছা এবং পরবর্তীতে সংসদে পাশ করিয়ে, তা কেন গণভোটে দিল না? ভেনিজুয়েলার বর্তমান জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট হুগো শ্যাভেজও প্রায় একই ধরণের একদলীয় শাসন ব্যাবস্থার প্রচেষ্টা নিয়ে সিংহভাগ জনগণের কাছে প্রত্যাখ্যাত হন

 

http://www.npr.org/templates/story/story.php?storyId=16827616&ft=1&f=1004

 

 

যদি তিনি তার উদ্যোগটি গণভোটে না দিয়ে সরাসরি রাষ্ট্র ও জনগণের উপর চাপিয়ে দিতেন তাতে হয়তোবা হিতে বিপরীত হততিনি হয়তোবা এতদিনে জন সমর্থন হারাতেনকিন্তু শেখ মুজিব তার পতনশীল জনপ্রিয়তার কথা জানতেন বলেই তিনি বাকশালী ব্যাবস্থার সমর্থনের জন্য গণভোটে দেন নি

 

আইনের অর্থই হচ্ছে "সত্যকে খুজে বের করা"সেদিন খালেদ মোশারফ গং কে প্রতিহত না করলে বাংলাদেশ আজকে ভারতের করদ রাজ্য থাকতআর যদি জিয়াউর রহমান যদি সত্যিকারেরই অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল সহ অন্যায় কাজ করতেন তাহলে বিএনপি জিন্দেগীতেও টিকত নাবরং মানুষের সমর্থন দিন কে দিন বেড়ে আলীগ কে রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক ভাবে চ্যালেঞ্জ করার ক্ষমতা রাখেবর্তমানে বিএনপির সমর্থকগণ কি কারো কেনা গোলাম?

 

মহিউদ্দিন সাহেব ঠিকই বলেছেন যে "জহুরী জহর চিনে"ঠিক তিনি যেমনি সত্য-বাস্তবতা ও যুক্তি বিবর্জিত ভাবে চাপার জোড়ে নিজস্ব মতবাদ প্রতিষ্ঠা করতে চান আওয়ামী-বাকশালী গংও ঠিক তাই চায়নতুবা গণতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত বিএনপি-জামাত কে নিয়ে উস্মা কেন প্রকাশ করবে? আওয়ামী-বাকশালী আদর্শ হল তারা যা চায় এবং ভাবে সেটাই সব্বাইকে ভাবতে হবে তাতে আওয়ামী-বাকশালীরা ভুল অন্যায় করলেওবিরোধী মতবাদ তাদের কাছে অসহ্য এবং ফ্যাসিষ্ট কায়দায় দমন সম্ভব না হলেও কথার প্রোপাগান্ডায় তাকে অনন্তহীন ভাবে ঘায়েল করা হবেযুক্তি-সত্য-বাস্তবতার প্রতি তাদের কাছে কানাকড়িও মূল্য নেই এবং তারা এ ব্যাপারে ডম কেয়ার১৯৭১ সালে মুজিব যুদ্ধাপরাধী এবং হুকুমের আসামী ১০০০ বা তার কিছু বেশী পাকি সেনাদের ছেড়ে দিতে পারলে জিয়া এদেশীয় রাজাকার কোলাবোরেটর দের ছেড়ে দিয়ে কি অন্যায় করেছেন? মোটেই না বরং দেশে যেন কোন বিভেদ না থাকে এবং সর্বপরি দেশের সিংহভাগ জনগণের ধর্ম ইসলামের ও এর মূল্যবোধের প্রতি অসম্মান যেন না করা হয় সে লক্ষ্যে নতুন রাষ্ট্রীয় নীতিমালার জন্য সংবিধানের আমূল সংশোধন করা হয়ইসলামের পাশাপাশি অন্যান্য সকল ag©vej¤^x ¯^vaxb ও শান্তিপূর্ণ ভাবে নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে পারবেতাই বাংলাদেশে অমুসলিমগণ মোটেই দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক নন

 

মহিউদ্দিন সাহেব যাই বলেন না কেন তার মার্ক্স-লেলিন বাদ বা ইজমই এই দুনিয়ায় সাম্রাজ্যবাদ কে শুধু শক্তিশালী নয় বরং প্রচন্ড শক্তিশালী করেছেযেমন উত্তর কোরিয়া বনাম দক্ষিণ কোরিয়া, বর্তমানে ভিয়েতনামের পুজিবাদের দিকে ঝুকা ও আমেরিকার কোম্পানী সমূহ কে আন্তরিকভাবে বিনিয়োগের আহবানপৃথিবীর আর কোন দেশের পক্ষেই খাটি মার্ক্স-লেলিন বাদ অনুসরণ সম্ভব নয়১৯৯০ সালের পরবর্তী পরিবর্তিত দুনিয়ায় আমেরিকার এককছত্র আধিপত্য অথর্ব মার্ক্স-লেলিনবাদের অবদান

 

জোট সরকারের আমলেই ১২লক্ষ কোটিপতি সৃষ্টি হয়েছে এটা স্রেফ আওয়ামী-বাকশালী প্রোপাগান্ডাএর দ্বারা বোঝা যায় ১৯৯৬-২০০১ সালে হাসিনার সরকারের আমলে কোন দূর্নীতিই হয় নিএকমাত্র অন্ধ ও কুলাঙ্গার আওয়ামিলীগারগণই বলবেসেই ¯^vaxbZv অর্জনের পর হতেই বাংলাদেশে দূর্নীতির শুরু হয়যার পরিণাম ১৯৭৪ সালের র্দূভিক্ষএর উপর গবেষণা করেই অর্মাত্য সেন অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পানপরবর্তীতে শহীদ জিয়ার আমলে দূর্নীতি হলেও তা ১৯৭২-৭৫ এর চেয়ে অনেক কম ছিলতখন শহীদ জিয়ার আমলে বাংলাদেশের ইতিহাসে চাল রপ্তানির রেডর্ক সৃষ্টি হয় (সৈয়দ আবুল মকসুদঃ দৈনিক প্রথম আলো ৮ই জানুয়ারী ২০০৮ইং) আর এটা একমাত্র বিএনপির অন্ধ ভক্ত সমর্থকগণই A¯^xKvi করবে যে ২০০১-০৬ তে কোন দূর্নীতি হয় নিঅবশ্যই হয়েছেতাই বলে গরীব মানুষ কে পথে বসায় নি২০০৬ পরবর্তীতে বহু সংখ্যক সাধারণ মানুষ দারিদ্রসীমার নীচে চলে গেছেমুদ্রাস্ফীতি জোট সরকারের আমলের রেকর্ড ভেঙ্গেছে

 

চার দলীয় জোট সরকার

ফখরুদ্দিনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার

১ কেজি মোটা চাল = ১৮ টাকা

১ কেজি মোটা চাল = ৩৬ টাকা

১ লিটার সয়াবিন তেল = ৫৪ টাকা

১ লিটার সয়াবিন তেল = ১২০ টাকা

১ কেজি আটা = ১৮ টাকা

১ কেজি আটা = ৪০ টাকা

১ লিটার দুধ = ২৬ টাকা

১ লিটার দুধ = ৪৬ টাকা

১ কেজি মসুর ডাল = ৫০ টাকা

১ কেজি মসুর ডাল = ১০০ টাকা

 

আজকে তত্ত্ববধায়ক সরকারের আমলে সারা দেশ ব্যাপী ও.এম.এস চালের দোকান সমূহে ভীড় প্রমাণ করে কতটা উৎকন্ঠায় তারা আছেআর পূর্ববর্তী হাসিনার সরকারের তুলনায় জোট সরকারের সময় জিনিস পত্রের দাম ২০-২৫% বৃদ্ধিপায়হাসিনা যখন জুলাই ২০০৭ এ ক্ষমতা ছাড়ে তখন আন্তজার্তিক বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের ব্যারেল প্রতি মূল্য ছিল ২০-২২ মার্কিন ডলারকিন্তু ৯/১১ তে টুইন টাওয়ার নিউ ইয়র্কে তথাকথিত সন্ত্রাসী হামলার কারণে এই তেলের দাম একলাফে ৪০ ডলার হয়অর্থাৎ জোট সরকার কে ক্ষমতায় এসেই পূর্ববর্তী রাজনৈতিক সরকারের তুলনায় বেশী দামে জ্বালানি তেল কিনতে হয়এভাবে জোট সরকারের শেষ সময় জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে সর্বোচ্চ ৭৬-৮০ ডলারে দাড়ায়কিন্তু তাই বলে হাসিনা আমলের চালের দাম কেজি প্রতি ১৪ টাকা হতে জোট সরকারের আমলে ২৮ টাকা হয় নিকিন্তু ফখরুদ্দিনের সরকারের সময় এই মূল্য ১৪০ ডলারে পৌছার আগেই (যদিও বর্তমানে কমতির পথে) চালের দাম ৩৬ টাকা হয়এই তো কিছুদিন আগে চৌদ্দ দলের শরিক ওয়ার্কাস পার্টির রাশেদ খান মেনন পর্যন্ত বলেছেন যথাযথ পদক্ষেপ না নিলে এই চালের দাম ৫০ টাকা দিয়ে প্রতি কেজি কিনতে হবেআওয়ামী-বাকশালী নেতৃবৃন্দ ও তাদের সমর্থক বুদ্ধিজীবি, সাংবাদিক, পত্র-পত্রিকা মিথ্যা প্রোপাগান্ডা করে যে মানুষ না খেয়ে মরছে এবং পথে বসেছেপ্রকৃতপক্ষে হাসিনার আমলের তুলনায় সরকারী কর্মচারী সহ সাধারণ খেটে খাওয়া চাকুরীজীবি মানুষের বেতনও বৃদ্ধি পায়গার্মেন্টেসে ঢুকলে যে তরুণীর ৮০০ টাকা বেতন পেত জোট আমলে তার বেতন হয় ১২০০ টাকাপরবর্তীতে জোট সরকারের মেয়াদের শেষ বছর ২০০৬ সালে গার্মেন্টস্‌ শ্রমিকের নিম্নতম মজুরী ১৬০০ টাকা নির্ধারিত হয়এভাবে সব সেক্টরেই জোটের আমলে গড়ে বেতন ১৫-২০% বৃদ্ধি পায়কিন্তু বর্তমানে সেনা সমর্থিত সরকারের সময় সরকারী কর্মচারীদের বেতনই বৃদ্ধি পেয়েছেসাধারণ মানুষের তেমন কোন আয় বাড়ে নিঅথচ আওয়ামী-বাকশালী অর্থনীতিবিদ আবুল বরাকত এ বিষয়ে টু শব্দটিও করেন নাএকেই বলে মতলববাজি জোচ্চুরী ও প্রতারণাজোটের আমলে খাদ্যদ্রব্যের সামান্য মূল্য বৃদ্ধি ঘটলেই এই প্রতারক আবুল বরাকত তারেক রহমান ও হাওয়া ভবন কে দোষী করতে দেরী করত নাএই আবুল বরাকত যে আওয়ামী-বাকশালীদের প্রোপাগান্ডা মেশিন এই বিষয়ে আর কোন সন্দেহ নেইবামপন্থী তাজউদ্দিন গং সহ অথর্ব মার্ক্স-লেলিনবাদীদের কু-পরামর্শেই শেখ মুজিব আদমজী জুটমিল সহ বিভিন্ন বস্ত্র, চিনির ও কাগজের মিল ঢালাও ভাবে জাতীয়করন করেবাংলাদেশের জাতীয় অর্থনীতির বারোটা বাজায়আমরা ১৯৭১ সালে ¯^vaxb হয়েছিলাম পাকিস্তান আমল হতে আরও ভালভাবে জীবন যাপনের জন্য এবং কোন মতেই ১৯৭৪ সালের র্দূভিক্ষ দেখার জন্য নয়সে জন্যেই ¯^vaxbZvi পূর্বে (১৯৭০ এর ভোট পরিসংখ্যান অনুযায়ী) যে আওয়ামিলীগের জনসমর্থন ৬৯% ছিল তা বর্তমানে ৪০% আছেআওয়ামিলীগের প্রতারণা ও লুটপাটের কারণেই তাকে তথাকথিত বামপন্থীদের সাথে জোট গড়তে হয় এবং প্রকৃতপক্ষে এরশাদ বা অন্যকোন বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদীদের সমর্থন ছাড়া ক্ষমতায় যাওয়া সম্ভব নয়হাইকোর্টের ঐ বাকশালী মনোভাবের বিচারক খায়রুলের রায়ই শেষ নয়, লীভ ও রিভিউ বেঞ্চ আছেআওয়ামী সমর্থক বিচারপতি গোলাম রাব্বানীও তালাক নিয়ে নিজস্ব বুদ্ধির রায় দিয়েছিলেন যা পরবর্তীতে উচ্চতর বেঞ্চে বাতিল হয়ে যায়ইনশাআল্লাহ্‌ খায়রুল আনামের রায়ও টিকবে নাবাংলাদেশের মানুষ আর কখনই একদলীয় বাকশালে ফিরতে চায় না

 

১৭ই এপ্রিল ১৯৭১ মুজিব নগর সরকারের গঠনের সময় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত দিয়ে ¯^vaxb বাংলা সরকারের কার্যক্রম শুরু হয়পরবর্তীতে তাজউদ্দিনের নাস্তিক মনোভাব এবং ভারতের প্রভাবে বাংলাদেশের সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র যূক্ত হয়আর আওয়ামী-বাকশালী তৎকালীন হাসিনা সরকারের ¯^ivóªgš¿x মেজর (অবঃ) রফিক সহ আরও বেশ কয়েকজন প্রো-ইন্ডিয়ান বুদ্ধিজীবি প্রোপাগান্ডা চালায় যে শহীদ জিয়া কে পাকি-মার্কিনি আততের জন্য নাকি ৯মাসই বসিয়ে রাখা হয়েছিলসম্পূর্ণ ডাহা মিথ্যা কথাবরং ¯^vaxb‡PZv মনোভাবের কারণে জেনারেল ওসমানী কে ১৬ই wW‡m¤^i ১৯৭১ এ নিয়াজীর আত্নসমর্পণ অনুষ্ঠানে আসতে চাইলে তাকে বহন কারী হেলিকাপ্টারে গুলি বর্ষণ করা হয়আর ঐ অনুষ্ঠানে ভারতীয় বাহিনী আমন্ত্রণ জানায় তাদের তাবেদারী মনোভাবের উইং কমান্ডার এ. কে. ক্ষন্দকার কেআওয়ামী-বাকশালী গং তাদের হুক্কা-হুওয়া মিডিয়ার জোরে কাল্পনিক মিথ্যা কে সুন্দর ভাবে সাজিয়ে বাস্তবে রুপ দেওয়ার প্রাণন্তকর চেষ্টা করেঠিক যেমন রাজনীতিতে প্রায় সম্পূর্ণ নির্দোষ মাওলানা ভাসানীর চরিত্র হনন করা হয় সেই ১৯৭২ হতে আজ অবধি (সর্বশেষ আগাচৌ কতৃক ১৯৬২ সালের কয়েকজন নেতার যৌথ বিবৃতিতে ¯^v¶i ঘটনা কে কেন্দ্র করে; দৈনিক সমকাল)তাই জিয়া কে আলীগের বদনাম গেম স্রেফ প্রতিহিংসার রাজনীতিরই পরিচয় বহন করে

 

গায়ে পড়ে মহিউদ্দিন সাহেব সো. কা. বড়ুয়া বাবু কে রক্ষা করতে এসে মুশফিক ভাই কে একতরফা গালাগাল করলেন, যা সভ্য লোকের আচারণের পরিপন্থী তারপর যখন মুশফিক ভাই অত্যন্ত মার্জিত ও সুন্দর-স্পষ্ট ভাবে যখন যুক্তি-সত্য তথ্যবহুল প্রশ্ন রাখলেন তখনও মহিউদ্দিন সাহেব টু দা পয়েন্ট উত্তর না দিয়ে মুশফিক ভাই কে বিএনপি-জামাতী আফিম সেবনের অপবাদ দিলেনআরকি চোরের মন পুলিশ পুলিশনিজে অসভ্য বর্বর মার্ক্স-লেলিনবাদ এবং বাকশালী মতবাদের সমর্থক যে বিপরীত মতের সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ যুক্তি মানতে নারাজ বচা ডেম কেয়ার তার মতনই ব্যাক্তির মানায় মুশফিক সাহেব কে অযাচিত ভাবে অপমান করতেকারণ যুক্তির জবাব দেওয়ার মতন সৎসাহস ও সততা মহিউদ্দিন সাহেবের নেইউনি গায়ের ও চাপা-লেখনীর জোড়ে আবোল তাবল প্রলাপ চালিয়ে যাবেনমানে কোমড় দিয়ে পর্বত ঠেলার মতনমনে হয় যেনতেন ভাবে জিততে চানঅথচ সদালাপের সচেতন পাঠক কি ভাবল না ভাবল তার কুছ পরোয়া নেইস্পষ্টতই গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল

 

পাবর্ত্য সমস্যা বঙ্গবন্ধুর আমলেই সৃষ্টিতাদের কে বাঙ্গালী হওয়ার নির্দেশ দেওয়াচাকমা উপজাতি সহ সকল পীত জাতির এ অঞ্চলে আগমন মুঘল আমলে তা ইতিহাস সত্যতাই তারা কোন মতেই আদিবাসী নয়আমেরিকার রেড ইন্ডিয়ান, অষ্ট্রেলিয়ার মাউরিরাই আদিবাসীবাংলাদেশের বাঙালীরাই প্রকৃত ও একমাত্র আদিবাসীআর উনি ভারতের নাম নিতে চান না যে ভারতীয়রা চাকমাদের অস্ত্র-প্রশিক্ষণ দিয়ে বাংলাদেশের অখন্ডতার বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয়এই সন্ত্রাসী চাকমাদের শান্তিবাহিনীই প্রথম বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর উপর প্রথম সশস্ত্র হামলা করে ১৯৭৭ সালেশীলব্রত বড়ুয়াঃ শান্তি সদুর পরাহত, দৈনিক সমকাল ৮ই আগষ্ট ২০০৮;

 

http://www.shamokal.com/archive.details.php?nd=2008-08-08&nid=96799

 

তো জিয়া তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে না তো কি বাংলাদেশের অখন্ডতা বিনিষ্ট হতে দিবে? এই কি তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদের দেশপ্রেম? শহীদ জিয়া ভারতের মদদপুষ্ট শান্তিবাহিনীর কোমড় ভেঙ্গে দিয়ে গেছেনআসলে মহিউদ্দিন গং চায় বাংলাদেশ যেন সিকিমের মতন ভাগ্যবরণ করে অখন্ড ভারতের মধ্যে বিলীন হয়ে যায়তাই জিয়ার বিরুদ্ধে উনার এত্ত ক্ষোভ

 

আমার তো কেউই মায়ের পেট হতে ইতিহাস শিখে বা জ্ঞান নিয়ে জন্ম হই নিআমাদের কে বই এবং বর্তমানে ইন্টারনেটের রেফারেন্স দেখেই ইতিহাসের জ্ঞান লাভ করতে হয়মুশফিক সাহেব তার "আবেগÓ AvwU©‡K‡j ewY©Z mKj †idv‡iÝ cÖwZwôZ mZ¨| wKš' mZZvi Afve cÖKU, cÖPÛ AnwgKv Ges B‡Mvi Kvi‡Y gwnDwÏb mv‡n‡ei gykwdK mv‡n‡ei cÖ‡kœi Uz `v c‡q›U DËi †`Iqvi †hvM¨Zv †bB| Avi weGbwc bq AvIqvwgjxMviB BwZnvm weK…wZ‡Z civ½g| kvn& AvwRRyi ingvb †K wb‡q weZK©, wb‡Pi `ywU wjsKB Zvi প্রমাণ;

 

 

 

http://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Azizur_Rahman

http://en.wikipedia.org/wiki/Shah_Azizur_Rahman#Return_to_Bangladesh

 

http://www.prothom-alo.com/archive/news_details_home.php?dt=2008-03-26&issue_id=875&nid=MTQ5ODA=

 

আওয়ামী-বাকশালী গং উইকি পিডিয়া কে পর্যন্ত বিভ্রান্ত করে শাহ্‌ আজিজুর রহমানের বাংলাদেশে আসার জন্য শহীদ জিয়া কে বদনাম করেযা প্রকৃত সত্য হচ্ছে বঙ্গবন্ধু নিজেই শাহ্‌ আজিজ কে জেল হতে মূক্ত করেন এবং ১৯৭৪ সালের লাহোর ও.আই.সি সম্মেলনে নিয়ে যান (দৈনিক প্রথম আলো ২৬শে মার্চ ২০০৮ইং)

 

মুশফিক সাহেব সত্য ও যুক্তি তর্কের উপর নির্ভর করেন এবং প্রগতিও তার আছেকিন্ত প্রগতি শব্দটি আপেক্ষিকবর্তমান যুগে সেই আদিম ষ্টাইলে ন্যুড বিচ বা এলাকায় উলঙ্গ হয়ে মানুষের ঘোরা ফেরা এবং গে-ম্যারেজও এক প্রকার প্রগতিআর আওয়ামী-বাকশালী, সমাজতন্ত্রী্তধর্মনিরপেক্ষতাবাদী-নাস্তিক ও প্রো-ইন্ডিয়ান বা তাবেদারদের প্রগতি হল বাংলাদেশ কে সিকিমের ন্যায় অখন্ড ভারতে ফিরিয়ে নেওয়াকিন্তু মুশফিক সাহেব সেই দলে নেই বিধায় তাকে মহিউদ্দিন সাহেব কোন যুক্তিতর্ক পরোয়া না করে একতরফা সমালোচনা করেনবাংলাদেশের ৯০% মানুষ যতদিন নিজেদের কে মুসলমান ভাববে ততদিন বাংলাদেশ ¯^vaxb-¯^ve©‡fŠg থাকবেমহিউদ্দিন সাহেবদের মতন মুষ্টিমেয় তাবেদার গং যত্তই চেষ্টা করুক বাংলাদেশ কে তারা কখনই অখন্ড ভারতে বিলীন করতে পারবে নাপ্রাসঙ্গিক বিষয় বাদ দিয়ে অপ্রাসঙ্গিক বিষয় বস্তুর অবতারণা করে অযথা বিতর্ক কে প্যাচিয়ে বা জট পাকিয়ে ফেলে নিজের মতাদর্শর ¯^-M‡e© প্রচারণা চালোনা মহিউদ্দিন সাহেবের বহুত পুরান খাসলতগায়ে মানে না আপনি মোড়লকথায় বলে অফেন্স ইজ দ্যা বেষ্ট ডিফেন্সপ্রতিপক্ষের সত্য যুক্তি অগ্রাহ্য করে বুকের ছাতি ফুলিয়ে মিথ্যা অহমিকা তিনি চালিয়ে যাবেনএটা আক্ষরিক অর্থে লেখনীর তস্করীএ খাসলত মানুষ সহজে বদলায় নাএখন রাসুল(সাঃ) এর একটি উদ্ধৃতি দিয়ে শেষ করিএকদনি রাসুল(সাঃ) উপস্থিত সাহাবীদের কে উদ্দেশ্য করে বলেন "তোমরা যদি বল কাল রাতে কেউ উহদ পাহাড় কে উপড়ে ফেলেছে তো আমি তা সহজেই বিশ্বাস করবকিন্তু যদি বল রাতারাতি কেউ তার ¯^fve-PwiÎ বা খাসলত বদলে ফেলেছে তো আমি সহজেই তা বিশ্বাস করব না"

 

সবাইকে ধন্যবাদ,

 

মোঃ মোস্তফা কামাল,

ঢাকা ২২শে আগষ্ট ২০০৮ইং



--- On Sun, 8/31/08, Md. Mostafa Kamal <mmk3k@yahoo.com> wrote:
From: Md. Mostafa Kamal <mmk3k@yahoo.com>
Subject: Kindly post my article.
To: "Musfique Prodhan" <chena_kew@yahoo.com>, vinnomot@yahoo.com
Date: Sunday, August 31, 2008, 5:22 AM

Dear Musfique Bhai,
 
 
I am sending my article Churi_Shinajuri article herewith as an attachment both in pdf & html. Please forward it to Vinnomot.
 
Allah Hafez,
 
Md. Mostafa Kamal.

__._,_.___
Recent Activity
Visit Your Group
Yahoo! News

Odd News

You won't believe

it, but it's true

Yahoo! Finance

It's Now Personal

Guides, news,

advice & more.

Check out the

Y! Groups blog

Stay up to speed

on all things Groups!

.

__,_._,___