This illegal ,puppet CTG previously changed law to allow some diplomates to marry foreigners and they have changed law again too destroy our forests.
বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের পরিপন্থী হওয়ায় সরকার সেই আইনকে শিথিল করে দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে গিয়ে শেভরনকে তার স্বার্থ রক্ষার সুযোগ করে দিয়েছে। !! প্রথম পাতা !!:
মার্কিন কোম্পানির স্বার্থে প্রচলিত আইন শিথিল করেছে সরকার : গোলটেবিল
লাউয়াছড়ায় শেভরনকে ক্ষতিকর সিসমিক সার্ভের সুযোগ
কাগজ প্রতিবেদক : দেশের বন ও বন্যপ্রাণী সম্পদের জন্য চরম হুমকি হওয়া সত্ত্বেও রক্ষিত বন লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে মার্কিন তেল-গ্যাস কোম্পানি শেভরনকে ক্ষতিকারক ত্রিমাত্রিক সিসমিক সার্ভে করার সুযোগ করে দিয়েছে সরকার। কেবল তাই নয়, এ সার্ভে ১৯৭৪ সালের বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের পরিপন্থী হওয়ায় সরকার সেই আইনকে শিথিল করে দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে গিয়ে শেভরনকে তার স্বার্থ রক্ষার সুযোগ করে দিয়েছে। রাজধানীর দৃক গ্যালারিতে গতকাল শনিবার থেকে শুরু হওয়া 'মধুপুর ও লাউয়াছড়া : বিপন্ন বন বিপন্ন ঐতিহ্য' শীর্ষক সপ্তাহব্যাপী আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধনী দিনে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে দেশের বিশিষ্ট নাগরিকরা সরকারের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ এনেছেন। বেসরকারি সংস্থা সোসাইটি ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (সেড) আয়োজিত বৈঠকে তারা আরো অভিযোগ করেছেন, বন সংরক্ষণের কথা বলে নিসর্গ প্রকল্পের কাজ চললেও আসলে সেটি বাস্তবায়ন করছে বহুজাতিক কোম্পানির স্বার্থ। ইউএসএআইডির আর্থিক সহায়তায় বন সংরক্ষণের কথা বলে নিসর্গ প্রকল্পের কাজ চললেও একই স্থানে দুঃখজনকভাবে সরকারের অনুমতি নিয়ে মার্কিন কোম্পানি চালিয়ে যাচ্ছে বন ও বন্যপ্রাণী সম্পদ বিরোধী কর্মকাণ্ড। সকালে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী। সেডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সাখাওয়াত আলী খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত গোলটেবিল বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেডের পরিচালক ফিলিপ গাইন। বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, শিল্পী ড.নওয়াজেশ আহমেদ, দ্বিজেন শর্মা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক তানজিমউদ্দিন খান, লেখক ফরহাদ মজহার প্রমুখ। মূল প্রবন্ধে ফিলিপ গাইন বলেন, দেশের বন ও বন্যপ্রাণী সম্পদের জন্য চরম হুমকি হওয়া সত্ত্বেও রক্ষিত বন লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে মার্কিন তেল-গ্যাস কোম্পানি শেভরনকে ক্ষতিকারক ত্রিমাত্রিক সিসমিক সার্ভে করার সুযোগ করে দিয়েছে সরকার । তিনি বলেন, সংরক্ষিত বন ও রক্ষিত এলাকায় যে ধরনের সার্ভে করা নিষিদ্ধ তা করার সুযোগ করে দিতে গত ১৯ ফেব্র"য়ারি ১৯৭৪ সালের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের ২৩ (৩) ধারা সংশোধন করে আইনকে শিথিল করে দিয়েছে। সার্ভের জন্য শেভরন ঐ এলাকায় ৪০ মিটার পরপর ৭০ ফুট গর্ত করে বিস্ফোরক বসিয়ে কাজ করছে। অধ্যাপক জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী বলেন, দেশে আশঙ্কাজনকভাবে বন ও বন্যপ্রাণী ধ্বংস হচ্ছে । আমাদের পরিবেশ রক্ষায় আরো সক্রিয় হতে হবে। সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে। অধ্যাপক সাখাওয়াত আলী খান বলেন, যেভাবে বহুজাতিক কোম্পানি তার কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে তাতে বারবার ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কথাই মনে পড়ছে। অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, বন সংরক্ষণের কথা বলে নিসর্গ প্রকল্পের কাজ চললেও আসলে সেটি বাস্তবায়রন করছে বহুজাতিক কোম্পানির স্বার্থ। ইউএসএআইডির আর্থিক সহায়তায় বন সংরক্ষণের কথা বলে নিসর্গ প্রকল্পের কাজ চললেও একই স্থানে দুঃখজনকভাবে সরকারের অনুমতি নিয়ে মার্কিন কোম্পানি চালিয়ে যাচ্ছে বন ও বন্যপ্রাণী সম্পদ বিরোধী কর্মকাণ্ড। ফরহাদ মজহার বলেন, বনকে যদি আমরা রক্ষা করতে চাই তাহলে আগে আমাদের বনবাসীকে বাঁচাতে হবে। কারণ তাদের জন্যই এখনো টিকে আছে আমাদের বন। তানজিমউদ্দিন খান অভিযোগ করেন, কেবল তাই নয়, এ সার্ভে ১৯৭৪ সালের বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের পরিপন্থী হওয়ায় সরকার সেই আইনকে শিথিল করে দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে গিয়ে শেভরনকে তার স্বার্থ রক্ষার সুযোগ করে দিয়েছে। জানা গেছে, প্রতিদিন বিকাল ৩ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত প্রদর্শনী চলবে। আর প্রতিদিন সন্ধা ৬ টা থেকে এক ঘণ্টা প্রদর্শন করা হবে প্রামাণ্যচিত্
অদক্ষ তত্ববধায়কদের জন্য দেশের প্রতিদিনের ক্ষতি কত কোটি টাকা? আল্লাহ যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা দান করেন,মাইনাস টু ফরমুলায় তাই হাসেন । |