কোথায় তাজমহল আর কোথায় চকির তল ? কোথায় রহমান আর কোথায় খান ?
See the editorial below that makes me laugh . What a special editorial!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
বিশেষ সম্পাদকীয় - ফাইল চলে না, চলে না, চলে না রে
শহীদুল হক খান
ফাইল নিয়ে আলোচনা, অভিযোগ, সমস্যা ও সঙ্কট দীর্ঘদিনের। বৃটিশ আমলে কেমন ছিল, পাকিস্তান আমলে কেমন ছিল সেটা স্মরণ না করাই ভালো। আমরা যদি বাংলাদেশের বিগত ৩৭ বছরের হিসাব দেখি, তাহলে প্রথমেই হোঁচট খেতে হবে। কেননা ফাইলের ওঠানামার যে গতি তা এতোটাই ধীর, যে কোনো মানুষ কারণে-অকারণে হোঁচট খাবেই।
আমি খুব বেশি গভীরে যাবো নাÑ সচিবালয় কিংবা কোনো সরকারি দফতরে গেলে দেখা যাবে কিংবা শোনা যাবে ফাইল ওপরে উঠেছে অথবা নিচে নেমেছে। নিচে নেমে আবার ওপরে যায়, ওপরে উঠে আবার নিচে নামে। এর কারণ কি? মতামত নিতে হয়। ছোট কর্তা সেমি মাঝারি কর্তাকে দেন, সেমি মাঝারি কর্তা মাঝারি কর্তাকে দেন। মাঝারি কর্তা প্রায় বড় কর্তাকে দেন। প্রায় বড় কর্তা বড় কর্তাকে দেন। তিনি আবার তার ওপরে যিনি আছেন তার কাছে নিয়ে যান। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে তার উপরে যিনি আছেন তার কাছে পর্যন্ত ফাইল যায়। এই যাওয়া-আসার মধ্যে ছুটি, মিটিং, সেমিনার, সম্মেলন, বিদেশ সফরÑ এসব তো আছেই।
ফাইলের গুরুত্ব, সময়ের গুরুত্ব অনেক সময়েই মানা হয় না। যে কারণে দেখা যায় টেবিলে কিংবা সাইড টেবিলে ফাইলের স্তূপ জমে যায়। বিএনপি সরকারের একজন ডক্টরেট মন্ত্রী তথ্যমন্ত্রী হিসেবে কয়েক মাস দায়িত্ব পালন করেছেন। ওই সময়ের মধ্যে তার কাছ থেকে সচিব মহোদয় পেয়েছেন মাত্র (!) একশত বাইশটি ফাইল।
আমি কোনো ব্যক্তি, কর্মকর্তা কিংবা কর্তৃপক্ষের কথা এখানে তুলবো না। ফাইল নিয়ে যে সমস্যা হয়, হয়েছে এ বিষয়টি বিবেচনায় রেখেই কিন্তু বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান ড. ফখরুদ্দীন আহমদ জোর দিয়ে বলেছিলেন, কোনো ফাইল অতিরিক্ত সময় আটকে রাখা যাবে না। তারপরও দেখা যায় ফাইল আটকে থাকে। দিনের পর দিন, সপ্তাহের পর সপ্তাহ, এমনকি অনেক সময় মাসের পর মাসও পার হয়ে যায়। এর কারণ কি? কারণ যাই থাকÑ দেশ সচল রাখতে, প্রশাসন সচল রাখতে, দফতরের কাজ গতিশীল করতে ফাইল কোনোভাবেই আটকে রাখা উচিত নয়। কারণ ফাইল মানে প্রস্তাব, ফাইল মানে পরিকল্পনা, ফাইল মানে মতামত, ফাইল মানে সিদ্ধান্ত, ফাইল মানে অনুমোদন। এ বিষয়ে যদি গতি থেমে যায় তাহলে তো সবই থেমে যাবে।
ফাইল নিয়ে আলোচনা, অভিযোগ, সমস্যা ও সঙ্কট দীর্ঘদিনের। বৃটিশ আমলে কেমন ছিল, পাকিস্তান আমলে কেমন ছিল সেটা স্মরণ না করাই ভালো। আমরা যদি বাংলাদেশের বিগত ৩৭ বছরের হিসাব দেখি, তাহলে প্রথমেই হোঁচট খেতে হবে। কেননা ফাইলের ওঠানামার যে গতি তা এতোটাই ধীর, যে কোনো মানুষ কারণে-অকারণে হোঁচট খাবেই।
আমি খুব বেশি গভীরে যাবো নাÑ সচিবালয় কিংবা কোনো সরকারি দফতরে গেলে দেখা যাবে কিংবা শোনা যাবে ফাইল ওপরে উঠেছে অথবা নিচে নেমেছে। নিচে নেমে আবার ওপরে যায়, ওপরে উঠে আবার নিচে নামে। এর কারণ কি? মতামত নিতে হয়। ছোট কর্তা সেমি মাঝারি কর্তাকে দেন, সেমি মাঝারি কর্তা মাঝারি কর্তাকে দেন। মাঝারি কর্তা প্রায় বড় কর্তাকে দেন। প্রায় বড় কর্তা বড় কর্তাকে দেন। তিনি আবার তার ওপরে যিনি আছেন তার কাছে নিয়ে যান। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে তার উপরে যিনি আছেন তার কাছে পর্যন্ত ফাইল যায়। এই যাওয়া-আসার মধ্যে ছুটি, মিটিং, সেমিনার, সম্মেলন, বিদেশ সফরÑ এসব তো আছেই।
ফাইলের গুরুত্ব, সময়ের গুরুত্ব অনেক সময়েই মানা হয় না। যে কারণে দেখা যায় টেবিলে কিংবা সাইড টেবিলে ফাইলের স্তূপ জমে যায়। বিএনপি সরকারের একজন ডক্টরেট মন্ত্রী তথ্যমন্ত্রী হিসেবে কয়েক মাস দায়িত্ব পালন করেছেন। ওই সময়ের মধ্যে তার কাছ থেকে সচিব মহোদয় পেয়েছেন মাত্র (!) একশত বাইশটি ফাইল।
আমি কোনো ব্যক্তি, কর্মকর্তা কিংবা কর্তৃপক্ষের কথা এখানে তুলবো না। ফাইল নিয়ে যে সমস্যা হয়, হয়েছে এ বিষয়টি বিবেচনায় রেখেই কিন্তু বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান ড. ফখরুদ্দীন আহমদ জোর দিয়ে বলেছিলেন, কোনো ফাইল অতিরিক্ত সময় আটকে রাখা যাবে না। তারপরও দেখা যায় ফাইল আটকে থাকে। দিনের পর দিন, সপ্তাহের পর সপ্তাহ, এমনকি অনেক সময় মাসের পর মাসও পার হয়ে যায়। এর কারণ কি? কারণ যাই থাকÑ দেশ সচল রাখতে, প্রশাসন সচল রাখতে, দফতরের কাজ গতিশীল করতে ফাইল কোনোভাবেই আটকে রাখা উচিত নয়। কারণ ফাইল মানে প্রস্তাব, ফাইল মানে পরিকল্পনা, ফাইল মানে মতামত, ফাইল মানে সিদ্ধান্ত, ফাইল মানে অনুমোদন। এ বিষয়ে যদি গতি থেমে যায় তাহলে তো সবই থেমে যাবে।
তত্ববধায়কদের তাবেদারদের জুতা দিয়ে পিটাও, জেলে যাও, তিনবেলা নিশ্চিন্তে খাও
Be a better friend, newshound, and know-it-all with Yahoo! Mobile. Try it now.
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch format to Traditional
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe
.
__,_._,___