Banner Advertise

Monday, May 19, 2008

[vinnomot] What makes CTG naked

এরশাদের উল্লাস তত্ববধায়কদের উলন্গ করে দেয়

আমি উল্লসিত, সামনে সুদিন: এরশাদ


শামছুদ্দীন আহমেদ: বিএনপি, আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের শীর্ষ নেত্রীনেতাদের গ্রেফতারে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ। তিনি বলেছেন, আমি উল্লসিত। মানুষ এখন চেয়ে আছে আমাদের দিকে। এটা আল্লাহর অশেষ রহমত। দেশে আল্লাহর বিচার চলছে, দুর্নীতিবাজরা জেলে। সামনে আমাদের সুদিন। এ সুযোগ হাতছাড়া করা যাবে না। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানি সমস্যার সমাধানের দাবিতে গতকাল রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে জাপা আয়োজিত প্রতীকী প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এরশাদ বলেন, খালেদা জিয়ার কাছে একবার এক দূত গিয়ে বলেছিলেনÑএরশাদ সাহেবের মামলাগুলো তুলে নিন। জবাবে ওই নেত্রী সেদিন বলেছিলেন 'এটা আমাদের বিষয় নয়, আইনি প্রক্রিয়ায় তিনি পারলে বেরিয়ে আসুন'। আজ আমিও বলতে চাইÑআপনারাও আইনের মাধ্যমে মুক্ত হোন। এসবের মধ্যে আমরা নেই। আমরা ক্ষমতায় আসলে কারো মাফ নেই। আইন নিজস্ব গতিতে চলবে। তিনি বলেন, আমি মরিনি। এখনো ভালো আছি, সুস্থ আছি। আগামীতেও নেতৃত্ব দেয়ার ইচ্ছা আছে।
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের সমালোচনা করে তিনি বলেন, সনদ দেবার আপনারা কে? আপনারা ব্যুরোক্র্যাট, সনদের কী বোঝেন? আমরা রাজনৈতিক দল নিজেরাই বসে সনদ তৈরি করবো। সনদে স্বাক্ষর করতে সংলাপে যাবো না। অবশ্য সংলাপে গেলে অনেক বিষয় স্পষ্ট হয়। এজন্য যাবো। গিয়ে জাতীয় ও উপজেলা নির্বাচনের তারিখ চাইবো।
বক্তব্যে সরকারের ব্যর্থতার ফিরিস্তি তুলে ধরলেও সেনাবাহিনীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিলেন এরশাদ। তিনি বলেন, সেনাবাহিনী সাহায্য না করলে এ সরকার আরো আগেই চলে যেতো। সেনাবাহিনী ইচ্ছা করলে সেদিন (১/১১) ক্ষমতা নিতে পারতো। নিলে জাহাঙ্গীর গেটে ফুলের জায়গা হতো না। ঢাকায় ফুল খুঁজে পাওয়া যেতো না। ক্ষমতা না নিয়ে তারা বুদ্ধিমানের কাজ করেছে। সেদিন সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ না করলে দেশে আবার পরিবারতন্ত্র ও জমিদারতন্ত্র কায়েম হতো।
এরশাদ বলেন, আমরা ১/১১'র আগের গণতন্ত্র চাই না। অর্থবহ পরিবর্তন চাই। পূর্ণাঙ্গ উপজেলা এবং খাদ্য, জ্বালানি ও মানুষের নিরাপত্তা চাই। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য চাই।
সরকারের উদ্দেশে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি বলেন, ক্ষমতা নেয়ার সময় আপনাদের জনপ্রিয়তা ছিল একশ' ভাগ। এখন তা শূন্যের কোঠায়। আপনাদের প্রতি জনগণের 'আস্থা' এখন 'আস্থাহীনতায়' পরিণত হয়েছে। অর্থনীতিতে আপনারা ব্যর্থ। ১৪ মাসে দেশে হরতাল, আন্দোলন হয়নি। এরকম শান্তিপূর্ণ অবস্থায়ও কোনো সফলতা দেখাতে পারেননি। আপনাদের রাজনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে। আপনারা কোনো নির্বাচিত সরকার নন। দেশের সম্পদ বিলিয়ে দিতে কোনো চুক্তি করবেন না। নির্বাচন দিয়ে আপনারা চলে যান।
আবু হোসেন বাবলার সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য জিয়াউদ্দিন বাবলু, আতিকুর রহমান আতিক, সাইদুর রহমান টেপা, যুগ্ম-মহাসচিব অধ্যাপক ইকবাল হোসেন রাজু প্রমুখ। সম্পাদনা: আফছার আহমদ রূপক

 


তত্ববধায়কদের তাবেদারদের জুতা দিয়ে পিটাও, জেলে যাও, তিনবেলা নিশ্চিন্তে খাও

__._,_.___
Recent Activity
Visit Your Group
Yahoo! News

Kevin Sites

Get coverage of

world crises.

Yahoo! Finance

It's Now Personal

Guides, news,

advice & more.

Yahoo! Groups

Discover healthy

living groups and

live a full life.

.

__,_._,___