Banner Advertise

Sunday, May 18, 2008

[vinnomot] Re:Thanks Fakhruddin - you have made us laugh by your sermon

Attention intellect Ayubi and Faruq Alamgir
 

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে দেশবাসী উদ্বিগ্ন


সিরাজুর রহমান
প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দীন আহমদের গত সোমবারের বেতার ভাষণ সত্যিকারের অর্থেই ছিলো 'পর্বতের মূষিক প্রসব'। একাধিক উপদেষ্টা ক'দিন আগে থাকতেই ইঙ্গিতে বলে আসছিলেন যে, এই বহু প্রতীক্ষিত ভাষণে দেশবাসী তাদের সকল জিজ্ঞাসার জবাব পেয়ে যাবেন। কার্যক্ষেত্রে সকলকেই হতাশ হতে হয়েছে। দেশের মানুষের জীবন-মরণের প্রশ্নগুলোর কোনোটারই জবাব তিনি দেননি। অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গ তিনি এড়িয়ে গেছেন। যে দুটো-একটা প্রশ্নের জবাব তিনি দিয়েছেন তাতে আশ্বস্ত হবার এবং উৎসাহিতবোধ করার পরিবর্তে বরং মানুষের আশঙ্কা বেড়ে গেছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মতলব সম্বন্ধে জাতির মনে গভীর সন্দেহ সৃষ্টি হয়েছে। কি ছিলো মানুষের প্রত্যাশা? সাধারণ মানুষ জানতে চেয়েছিলো কবে চালের দাম, রান্নার তেলের দাম সরকার ক্রয়সীমার মধ্যে আনবে। যে সোয়া দুই কোটি মানুষ এ সরকারের আমলে বেকার হয়েছে তাদের কর্মসংস্থানের, রুটি-রুজির ব্যবস্থা সরকার কবে করবে। এ সরকারের আমলে বিদ্যুৎ সরবরাহের অবনতির প্রতিকারের জন্যে সরকার কি ব্যবস্থা নিচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানতে চেয়েছিলেন অবাধ ব্যবসা-বাণিজ্যের পথ সরকার কবে সুগম করবে, সেনা ও আধাসামরিক বাহিনীকে দিয়ে মুদির দোকান চালানো কবে বন্ধ হবে। ড. ফখরুদ্দীন তার ভাষণে এ বিষয়গুলো সম্পূর্ণ এড়িয়ে গেছেন। তাতে জাতির মনে এ ধারণাই বদ্ধমূল হয়েছে যে, এ সমস্যাগুলো সমাধান কিভাবে করতে হবে সে সম্বন্ধে কোনো ধারণাই নেই এ সরকারের। সরকার অর্থনীতিকে বন্ধ্যা করে রেখেছে, গভীর গর্তে ঠেলে ফেলেছে। দেশ চলছে প্রবাসীদের রেমিটেন্সের ওপর নির্ভর করে। সরকার নিজেও গর্ব করে বলেছে এক বছরে প্রবাসীরা সাত বিলিয়ন (৭০০ কোটি) ডলার বিদেশী মুদ্রা পাঠিয়েছেন দেশে। প্রধান উপদেষ্টা অন্তত বৃটেনে প্রবাসীদের ভোটাধিকার দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, দু জন নির্বাচন কমিশনার গত বছর এ লক্ষ্যে লন্ডনে এসে কয়েক দিন বেড়িয়ে এবং হয়তো কেনাকাটা করে দেশে ফিরে গেছেন। এখন দেখা যাচ্ছে সে সবই ছিলো লোক দেখানো এবং প্রবাসীদের চোখ ঠারার ছল মাত্র। প্রবাসীরা আশা করেছিলো এ ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টা সুনির্দিষ্ট ঘোষণা দেবেন। কিন্তু তিনি তার ধারেকাছেও ঘেঁসেননি। এদিকে হেনস্থা আর নির্যাতনের ভয়ে প্রবাসীরা জিয়া আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে নামতে ইতস্তত করে। সশস্ত্র বাহিনীগুলোর লোকেরা যেভাবে পিটিয়ে ব্যারিস্টার রেজওয়ানকে আধমরা করে ছেড়ে দিয়েছিলো সেটা একটা দৃষ্টান্ত মাত্র। রাজনীতিক-অরাজনীতিক দেশের সকল মানুষ মনে করে দেশে কৃত্রিমভাবে একটা কুশাসক স্বৈরতন্ত্র চাপিয়ে দেয়া হয়েছে যার অবসানের জন্যে যথাসত্বর সংসদ নির্বাচন এবং সম্পূর্ণ সেনা নিয়ন্ত্রণমুক্ত গণতান্ত্রিক সরকার অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। জরুরি আইনে বিচারের নামে প্রধান দুটি দলের নেত্রী খালেদা জিয়া এবং শেখ হাসিনাকে এবং সে সঙ্গে প্রথম সারির আরো অনেক নেতাকে জেলে পুরে রেখে আর জরুরি আইন বজায় রেখে রাজনীতিকে একটা বিষ-বাষ্পপূর্ণ বন্দিশালায় কয়েদ রাখা হয়েছে। গ্রেফতার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে : দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান লেঃ জেঃ হাসান মশহুদ চৌধুরীও বলেছেন যে, নেত্রীদ্বয়কে দুদকের নির্দেশে গ্রেফতার করা হয়নি। তিনি আরো বলেছেন, দুর্নীতির অভিযোগে কাউকে গ্রেফতার করা সব সময় প্রয়োজনীয় নয়। অর্থাৎ সরকার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয়ভাবে খালেদা জিয়া, শেখ হাসিনা ও অন্য বহু নেতাকে কয়েদ করে রেখেছে। জাতি আশা করেছিলো যে খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিয়ে এবং অবিলম্বে জরুরি অবস্থা তুলে নিয়ে সরকার রাজনীতিতে স্বচ্ছতা ও মুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করবে এবং প্রধান উপদেষ্টা তার বেতার ভাষণে সে সিদ্ধান্তের ঘোষণা দেবেন। নির্বাচন কমিশন স¤প্রতি বলেছে যে, জুন মাসের মধ্যেই ভোটার তালিকা তৈরির কাজ শেষ হবে। এতকাল নির্বাচন ঠেকিয়ে রাখা হয়েছিলো ভোটার তালিকার দোহাই দিয়ে এবং ভোটার তালিকাও বিলম্বিত হচ্ছিলো ফটো সংযোগ এবং জাতীয় আইডি কার্ডকে লেজুড় হিসেবে ভোটার তালিকার সঙ্গে জুড়ে দিয়ে। সে তালিকা যখন জুন মাসেই তৈরি হয়ে যাবে তখন আগস্ট কিংবা সেপ্টেম্বর মাসে নির্বাচন হবে বলে প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে তারা ঘোষণা আশা করেছিলো। প্রধান উপদেষ্টা খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনাকে মুক্তিদান সম্বন্ধে কোনো কথা বলেননি। এদিকে দেশজোড়া রাজনৈতিক কর্মী ও সাধারণ মানুষ নেত্রীদের মুক্তি আদায় করার জন্যে আন্দোলন করতে উসখুস করছে। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব এখনো ফ্রন্ট সংস্থাগুলো এবং তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীদের শান্ত রাখছেন। কিন্তু তারা যদি আন্দোলনের, বিশেষ করে যৌথ কিংবা সমান্তরাল আন্দোলনের অনুমতি দেন তাহলে কি অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে ১৯৯০ সালে লেঃ জেঃ হুসাইন মুহম্মদ এরশাদ সেটা টের পেয়েছিলেন। আরো গড়িমসি : নির্বাচন নিয়ে গড়িমসিতে দেশের মানুষ তো বটেই, যে বিদেশী শক্তিগুলো এ সরকারকে গদিতে বসিয়েছিলো তারাও সন্দিগ্ধ হয়ে উঠেছিলো। সে জন্যেই বিশেষ করে গত অক্টোবর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং অন্যান্য দাতা দেশ ও সংস্থাগুলো নির্বাচন ত্বরান্বিত করার জন্যে নানাভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ওপর চাপ দিয়ে আসছে। তাদের সমালোচনা শান্ত করার জন্যে সরকার এক বছর আগে একটা 'সড়ক মানচিত্র' ঘোষণা করেছিলো, বলেছিলো যে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে এবং সম্ভব হলে তারো আগে নির্বাচন দেবে। প্রধান উপদেষ্টা তার আলোচ্য ভাষণে বলেছেন যে, নির্বাচন হবে ডিসেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহে এবং এ ঘোষণায় দেশের মানুষ খুশি হবে বলে তিনি আত্মপ্রতারণা করেছেন। এ কথা শিশুতেও বোঝে যে, 'ডিসেম্বরের মধ্যে' বলার অর্থ এই নয় যে সে নির্বাচন ডিসেম্বরের আগে করা যাবে না, অথবা নির্বাচনকে ডিসেম্বরের একেবারে শেষের মাথায় ঠেলে ফেলতে হবে। নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারের উদ্দেশ্যে যে সততা নেই সেটা এখানে পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে। এমনও হতে পারে যে কোনো রকম প্রাকৃতিক দুর্যোগ কিংবা মানব-সৃষ্ট সমস্যা দেখা দিলে, অথবা অন্য কোনো ছলছুতো দেখিয়ে নির্বাচন বাতিল করার কিংবা আগামী বছর পর্যন্ত পিছিয়ে দেবার সম্ভাবনা সরকার বাদ দিচ্ছে না। একশ' তেত্রিশটি নির্বাচনী এলাকার সীমানা পরিবর্তন এবং উপজেলা, জেলা ও পৌরসভা নির্বাচনগুলো সাধারণ নির্বাচনের আগে এগিয়ে আনার ভেতর সাধারণ নির্বাচন ডিসেম্বর মাসেও না করার অছিলা লুকিয়ে থাকতে পারে। সীমানা পরিবর্তনের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই হাইকোর্টে মামলা হয়েছে। আরো বহু মামলা হওয়া খুবই সম্ভব। হাইকোর্ট কখন এ ব্যাপারে রায় দেবেন কে জানে? তারপর বাদী পক্ষ কিংবা সরকার পক্ষ সে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারে। আপিলের ফয়সালায় যে যুগ যুগ পর্যন্তও সময় লাগতে পারে সে কথা বাংলাদেশের মানুষ জানে। তাতে কি নির্বাচন পিছিয়ে যাবার আশঙ্কা নেই? স্থানীয় নির্বাচনগুলো নিয়েও বহু আইনী চ্যালেঞ্জের অবকাশ আছে। নির্বাচন কমিশন থেকে কিস্তিতে কিস্তিতে নানা 'উর্বর ধারণা' শোনা যাচ্ছে। বলা হয়েছিলো যে প্রার্থীরা দলীয় ভিত্তিতে এসব নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। অতি স¤প্রতি আবার শোনা গেছে যে কমিশন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানদের নির্বাচিত করার পরিবর্তে মনোনীত করার পক্ষপাতী। এ, বিষয়গুলো নিয়ে চ্যালেঞ্জ হতে পারে। অর্থাৎ ধাপে ধাপে নির্বাচন বিলম্বিত করার উপকরণ স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রক্রিয়ার মধ্যে গেড়ে রেখেছে নির্বাচন কমিশন। তাছাড়া শেষ মুহূর্তে সংসদ নির্বাচনের বেলাতেও যে কমিশনের কাছে থেকে অনুরূপ উর্বর প্রস্তাব উঠবে না কে বলতে পারে? সংবিধান বর্জনের চক্রান্ত? প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের সংলাপ শুরু হবে ২২ মে থেকে। এখানেও উদ্দেশ্য শুভ ও স্বচ্ছ বলে মনে হয় না। ষড়যন্ত্রমূলক পন্থায় বিএনপির দলছুট কয়েকজন নেতাকে সংলাপের আমন্ত্রণ জানিয়ে নির্বাচন কমিশন গত নবেম্বরে যে অচলাবস্থা সৃষ্টি করেছিলো তাতে সংলাপ প্রক্রিয়া সাত মাস পিছিয়ে গেছে। এই দলছুট অংশের চেয়ারম্যান সাইফুর রহমান গত ৭ মে সিঙ্গাপুর যাবার আগে সাংবাদিকদের বলেছেন, ২৯ অক্টোবর রাতের বৈঠকের সিদ্ধান্তগুলো এখন আর কার্যকর নয়। অর্থাৎ তিনি কার্যত স্বীকার করে নিলেন যে, সরকারপন্থী দলছুট অংশটির অস্তিত্ব বিলুপ্ত হয়েছে। তাছাড়া সাইফুর রহমান এবং এ অংশের অন্য এক নেতা মান্নান ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে গ্যাটকো মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা এবং তাদের ফেরারি ঘোষণা করা হয়েছে। তা সত্বেও সংলাপের জন্যে বিএনপির মূলধারার সঙ্গে সঙ্গে এই দলছুট অংশটিকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এর মধ্যেও একটা বিতর্ক এবং বিভেদ সৃষ্টির চক্রান্ত থাকতে পারে। প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে সবচাইতে বেশি উদ্বেগ ও আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে আপাত দৃষ্টিতে নির্দোষ একটা উক্তিতে। তিনি বার বার করে (সংলাপে) মতৈক্যের কথা বলেছেন এবং বলেছেন যে, নির্বাচন সংলাপ প্রক্রিয়ায় মতৈক্যের ভিত্তিতে একটা 'জাতীয় সনদ' রচনার ওপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশী জাতি এবং সারা বিশ্ব জানে যে, বাংলাদেশের একটা জাতীয় সনদ রচিত হয়েছে ১৯৭২ সালে। সে সনদ তার রাষ্ট্রীয় সংবিধান। অবস্থার এবং সময়ের প্রয়োজনে সে সংবিধানের কিছু কিছু সংশোধন ইত্যাদি হয়েছে বিভিন্ন সময়ে। কিন্তু সে সংবিধান মূলত অটুট আছে এবং জাতি সেটাকে পবিত্র বিবেচনা করে। বর্তমান সরকার শপথ নিয়েছিলো সংবিধানের ৫৮গ ধারা অনুযায়ী এবং সে ধারায় ৯০ দিনের মধ্যে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের নির্দেশ এ সরকারকে দেয়া হয়েছিলো। সে নির্বাচন যথাসময়ে হয়নি, অর্থাৎ এ সরকার সংবিধান অমান্য ও লংঘণ করেছে। তারপর থেকে এ সরকারের বহু কাজ ও বহু সিদ্ধান্ত সংবিধানের বরখেলাপ অথবা সংবিধান লংঘন বলে বিশেষজ্ঞরা রায় দিয়েছেন। এখানেই শেষ নয়। বিশেষ বিশেষ মহল থেকে বিভিন্ন সময় সংবিধানের পরিবর্তন, এমনকি সংবিধান বাতিল করার প্রস্তাবও শোনা গেছে। সেনাপ্রধান এক বছর আগেই রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে ক্ষমতা ভাগাভাগির কথা বলেছিলেন। ক্যান্টনমেন্ট-সংশ্লিষ্ট মহলগুলো থেকে তুরস্কের অনুকরণে নতুন সংবিধান তৈরির কথাও উঠেছিলো। তারপর থেকে সক্রিয়ভাবে এমন একটা ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল গঠনের তৎপরতা লক্ষ্য করা গেছে, যে কাউন্সিল গঠিত হলে নির্বাচিত সরকার সশস্ত্র বাহিনীগুলোর নির্দেশে পরিচালিত হতে বাধ্য হবে। প্রধান উপদেষ্টা তার ভাষণে আবারো প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির মধ্যে ক্ষমতা ভাগাভাগির প্রসঙ্গ তুলেছেন। একই ভাষণে তিনি তাৎপর্যপূর্ণভাবে 'জাতীয় সনদ' রচনার কথাও বলেছেন। দেশের চিন্তাশীল মহল সে জন্যেই বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন। সংসদ ১৯৭২ সালে সর্বসম্মতভাবে সংবিধান অনুমোদন করেছিলো। জাতি আন্তরিকভাবে সে সংবিধান গ্রহণ করেছে। সে সংবিধানের পরিবর্তে জনকয়েক অনির্বাচিত ও অগণতান্ত্রিক ব্যক্তির চাপে তৈরি নতুন একটা 'জাতীয় সনদ' জাতি কিছুতেই গ্রহণ করবে না। তেমন সনদ তৈরির কাজে কোনো রাজনীতিক 'কোলাবোরেট' করলে তিনি একাত্তরের ঘাতক-দালালদের মতোই জাতির হৃদয়ে ধিকৃত হয়ে থাকবেন। লেখক পরিচিতি : একুশে পদক বিজয়ী বিবিসি খ্যাত প্রবীণ সাংবাদিক


তত্ববধায়কদের তাবেদারদের জুতা দিয়ে পিটাও, জেলে যাও, তিনবেলা নিশ্চিন্তে খাও

__._,_.___
Recent Activity
Visit Your Group
Yahoo! News

Kevin Sites

Get coverage of

world crises.

Yahoo! Finance

It's Now Personal

Guides, news,

advice & more.

Y! Messenger

Instant hello

Chat over IM with

group members.

.

__,_._,___