'Minus two' is probably the best thing that could happen.
----- Original Message ----
From: mahathir of bd <wouldbemahathirofbd@yahoo..com>
To: chairman@acc.org.bd; commissioner1@acc.org.bd; commissioner2@acc.org.bd
Cc: chottala@yahoogroups.com; khabor@yahoogroups.com; dahuk@yahoogroups.com; notun_bangladesh@yahoogroups.com; vinnomot@yahoogroups.com; alochona@yahoogroups.com; tritiomatra@yahoogroups.com
Sent: Tuesday, 6 May, 2008 8:45:45 PM
Subject: [vinnomot] What will you say Mr. Hasan masud chowdhury?
Be a better friend, newshound, and know-it-all with Yahoo! Mobile. Try it now.
From: mahathir of bd <wouldbemahathirofbd
To: chairman@acc.
Cc: chottala@yahoogroup
Sent: Tuesday, 6 May, 2008 8:45:45 PM
Subject: [vinnomot] What will you say Mr. Hasan masud chowdhury?
Are fighting corruption? or being puppet serving the purpose of Moeen in fulfilling the minus two formula?
Why have not you yet given charge sheet in GATCO case yet ? Why did not you protest when Khaleda zia was arrested without charge?
is not it corruption ? Why there is no attemp of ACC against Latifur rahman, owner of prothom alo, so called susil in spite of him being in the lsit of corrupt bussiness man?
get ready to be accountable for all this question. time for puppet of CTg running out soon.
খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলার চার্জশিট জরুরি ক্ষমতা বিধিমালার বদলে দুর্নীতি দমন আইনে দেয়া হয়েছে।
নাশরাত চৌধুরী : সরকারের পরামর্শেই সাবেক দুই প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলার চার্জশিট জরুরি ক্ষমতা বিধিমালার বদলে দুর্নীতি দমন আইনে দেয়া হয়েছে। জানা গেছে, প্রথমে মামলা দু'টির চার্জশিট জরুরি ক্ষমতা বিধিমালায় দেয়ার সিদ্ধান্ত দেয়া হলেও পরে মামলায় অভিযুক্ত কয়েকজন সাবেক সচিবের তদবির ও জরুরি বিধিমালায় দায়েরকৃত মামলার আইনি ভবিষ্যৎ বিবেচনা করে পরিবর্তন করা হয়। সরকার মনে করছে, জরুরি ক্ষমতা বিধিমালায় মামলার চার্জশিট দেয়া হলে এই দু'টি মামলার ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়তে পারে। কারণ আজম জে চৌধুরীর দায়ের করা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলার রায় আপিল বিভাগে এখনও নিষ্পত্তি হয়নি। আপিলের শুনানি শেষ হয়েছে। যে কোন দিন রায় হবে। ওই মামলায় হাইকোর্টের রায় বহাল থাকলে এবং জরুরি ক্ষমতা বিধিমালায় নাইকো মামলার চার্জশিট দেয়া হলে এর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়তে পারে। এই অবস্থায় সরকার ঝুঁকি নিতে চায়নি। মামলার একটিতে মূল আসামি খালেদা জিয়া, অন্যটিতে শেখ হাসিনা। তারা দু'জনই গ্রেপ্তার রয়েছেন। কোন মামলায় তাদের জামিনের আদেশ না থাকায় নতুন করে কাউকে গ্রেপ্তার দেখানোর প্রয়োজন হবে না। এতে বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী সচিব রয়েছেন যারা সরকারের উপর মহলের সঙ্গে খুবই ঘনিষ্ঠ। দুর্নীতির এ দু'টি মামলার চার্জশিট দেয়া হলে মামলার আসামিদের মধ্যে যারা এখনও গ্রেপ্তার হননি তাদেরও গ্রেপ্তার করতে হবে। তারা জোর তদবির করেন যাতে এই মুহূর্তে তাদের গ্রেপ্তার না করা হয়। তাদের তদবিরেই বদলে যায় নাইকো মামলা জরুরি বিধিমালায় নেয়ার সিদ্ধান্ত। পরে সোমবার সকালে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে সিদ্ধান্ত হয়, দু'নেত্রীর বিরুদ্ধে নাইকো মামলার চার্জশিট জরুরি ক্ষমতা আইনে দাখিল করা যাবে না, দাখিল করতে হবে দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনে। সেই অনুযায়ী কমিশন ওই দু'টি চার্জশিটে কিছু পরিবর্তন করে দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনেই দাখিল করার জন্য তৈরি করেন। পরে তাতে অনুমোদন দেন দুর্নীতি দমন কমিশন চেয়ারম্যান। এর আগে ৩০শে এপ্রিল দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) হাসান মশহুদ চৌধুরী এ মামলার চার্জশিট দুর্নীতি দমন আইন ও জরুরি বিধিমালায় দাখিলের জন্য অনুমোদন করেন। সোমবার আবার তিনি তা পরিবর্তন করেন।
সূত্র জানায়, শুরু থেকে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলা জরুরি ক্ষমতা বিধিমালায় অন্তর্ভুক্ত করেই এফআইআর তৈরি করা হয়েছিল। সেই অনুযায়ী মামলা হয়েছে। এই কারণে তার বিরুদ্ধে জরুরি বিধিমালারই দেয়ার সিদ্ধান্ত ছিল। খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলা দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনেই করা হয়েছিল। এই মামলার এফআইআর জরুরি বিধিমালায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। ওই সময়ে দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে দুটি মামলা দু'ভাবে করা হয়। এরপর বিষয়টি নিয়ে সরকারের উপর মহলে সিদ্ধান্ত হয়, চার্জশিট দাখিল করলে দু'জনেরটাই একই আইনে করতে হবে। সবদিক বিচার-বিশ্লেষণ করে পরে সিদ্ধান্ত হয় দু'জনের মামলার চার্জশিট দুর্নীতি দমন আইন ও জরুরি ক্ষমতা বিধিমালায় করা হবে। এরপর গত মাসে দু'জনের বিরুদ্ধে মামলার চার্জশিট তৈরি করা হয় এবং শেষ সপ্তাহে আইনজীবীরা দু'টি চার্জশিট পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তা চূড়ান্ত করেন। এরপরই তা দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অনুমোদন দেন। তবে শেষ মুহূর্তে তা পাল্টে যায়। জরুরি বিধিমালায় নেয়া না হলেও আগামী অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা নিষ্পত্তির পরিকল্পনা রয়েছে সংশ্লিষ্টদের। সেই অনুযায়ী তারা কাজ করছেন।
সূত্র জানায়, শুরু থেকে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলা জরুরি ক্ষমতা বিধিমালায় অন্তর্ভুক্ত করেই এফআইআর তৈরি করা হয়েছিল। সেই অনুযায়ী মামলা হয়েছে। এই কারণে তার বিরুদ্ধে জরুরি বিধিমালারই দেয়ার সিদ্ধান্ত ছিল। খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলা দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনেই করা হয়েছিল। এই মামলার এফআইআর জরুরি বিধিমালায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। ওই সময়ে দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে দুটি মামলা দু'ভাবে করা হয়। এরপর বিষয়টি নিয়ে সরকারের উপর মহলে সিদ্ধান্ত হয়, চার্জশিট দাখিল করলে দু'জনেরটাই একই আইনে করতে হবে। সবদিক বিচার-বিশ্লেষণ করে পরে সিদ্ধান্ত হয় দু'জনের মামলার চার্জশিট দুর্নীতি দমন আইন ও জরুরি ক্ষমতা বিধিমালায় করা হবে। এরপর গত মাসে দু'জনের বিরুদ্ধে মামলার চার্জশিট তৈরি করা হয় এবং শেষ সপ্তাহে আইনজীবীরা দু'টি চার্জশিট পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তা চূড়ান্ত করেন। এরপরই তা দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অনুমোদন দেন। তবে শেষ মুহূর্তে তা পাল্টে যায়। জরুরি বিধিমালায় নেয়া না হলেও আগামী অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে দুই নেত্রীর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা নিষ্পত্তির পরিকল্পনা রয়েছে সংশ্লিষ্টদের। সেই অনুযায়ী তারা কাজ করছেন।
তত্ববধায়কদের তাবেদারদের জুতা দিয়ে পিটাও, জেলে যাও, তিনবেলা নিশ্চিন্তে খাও
Be a better friend, newshound, and know-it-all with Yahoo! Mobile. Try it now.
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch format to Traditional
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe
.
__,_._,___